আর্থিক উন্নতি ও গৃহসুখ বৃদ্ধি। বস্ত্রাদি ও বিবিধ অলঙ্কারাদি ব্যবসার গতি বৃদ্ধি ও মানসিক তৃপ্তি। ... বিশদ
আন্দোলনরত শিক্ষিক বিশ্বজিৎ বর্মন বলেন, এখন পর্যন্ত এক মাসের বেতনও আমরা পাইনি। বেতন না পাওয়ার ফলে আমরা সমস্যায় পড়েছি। উত্তরবঙ্গের অন্য জেলায় শিক্ষকরা বেতন পাচ্ছেন। কিন্তু আমরা কেন পাচ্ছি না। তাই এদিন আমরা আন্দোলন করেছি।
যদিও জেলা প্রশাসন ও শিক্ষাদপ্তরের তরফে দ্রুত বেতন দেওয়ার আশ্বাস দেওয়া হয়েছে। এবিষয়ে দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার সমগ্র শিক্ষা মিশনের ডিপিও বিমলকৃষ্ণ গায়েন বলেন, আমরা রাজ্যের তরফে এতদিন চিঠি পাইনি। আমরা এই শিক্ষকদের বেতন দেওয়ার জন্য চিঠি পেয়েছি। আগামী তিন দিনের মধ্যে বেতন পেয়ে যাবেন শিক্ষকরা। অন্যদিকে, জেলা প্রাথমিক শিক্ষা সংসদের চেয়ারম্যান সন্তোষ হাঁসদা বলেন, রাজবংশী ভাষার স্কুলের শিক্ষকরা বেতন পাচ্ছেন না। তাঁদের বিক্ষোভের কথা শুনেছি। আমরা এ ব্যাপারে পদক্ষেপ নিয়েছি। ওই শিক্ষকদের বেতন দ্রুত মিটিয়ে দেওয়া হবে।
শিক্ষাদপ্তরের জানিয়েছে, জেলার তপন, গঙ্গারামপুর, হিলি, কুশমণ্ডি সহ অন্য ব্লকগুলিতে এই রাজবংশী স্কুল রয়েছে। ২০২১ সালে রাজ্য সরকার স্কুলগুলির দায়িত্ব নেয়। ২০২৩ সালের ডিসেম্বর মাসে ওই স্কুলগুলিতে শিক্ষকদের নিয়োগপত্র দেওয়া হয়। এরপর থেকে একবারও বেতন পাননি শিক্ষকরা। এদিন তাঁরা গ্রেটার কোচবিহার পিপলস অ্যাসোসিয়েশনের ব্যানারেই আন্দোলন করেন।