আর্থিক উন্নতি ও গৃহসুখ বৃদ্ধি। বস্ত্রাদি ও বিবিধ অলঙ্কারাদি ব্যবসার গতি বৃদ্ধি ও মানসিক তৃপ্তি। ... বিশদ
আরএসপি নেতা নৃপেন্দ্রনাথ কুণ্ডু বলেন, ওই ব্যক্তির বাড়ির জমি কোনওভাবেই ব্যক্তিগত হতে পারে না। তাই বৈধ প্ল্যানও হতে পারে না। আমাদের কাছে সেচদপ্তর, ভূমি সংস্কার দপ্তর সহ বিভিন্ন দপ্তরের শংসাপত্র রয়েছে। খাঁড়ির পাশে বাঁধের রাস্তার পাশেই রাতের অন্ধকারে অবৈধ বাড়ি নির্মাণ করা হচ্ছে। স্থানীয় কাউন্সিলারকে জানানোর পরেও ওই অবৈধ নির্মাণ আজ পর্যন্ত ভাঙা হয়নি।
ওই বাড়ির মালিক অচিন্ত্য দত্ত বলেন, আগে থেকেই পুরসভার প্ল্যান করা রয়েছে। ভবন সম্প্রসারিত করার জন্য নতুন প্ল্যান জমা করেছি। কিন্তু গত তিন বছর ধরে সেই প্ল্যান নানা কারণে পাশ করছে না পুরসভা। বারবার ঘুরছি। এদিকে আমার নিজের জমিতেই দোতলা ঘর বানাতে গেলে পুরসভা এসে আটকে দিয়েছে। আমার জমির বৈধ সমস্ত কাগজপত্র রয়েছে, আমি সরকারি জায়গা দখল করে রাখিনি।
স্থানীয় কাউন্সিলার তথা পুরসভার এমসিআইসি বিপুলকান্তি ঘোষ বলেন, প্ল্যান পাশ ছাড়া গৃহ নির্মাণের খবর পেয়ে আমরা দু’বার বাড়ির মালিককে কাজ বন্ধ করার নোটিস দিয়েছি। আমি ও আমাদের ইঞ্জিনিয়াররা গিয়ে তাঁকে সতর্কও করেছি। তারপরেও তিনি জোর করে কাজ করেছেন। আপাতত কাজ বন্ধ রাখা হয়েছে। এরপর জোর করে কাজ করলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেব। বালুরঘাট পুরসভার চেয়ারম্যান অশোক মিত্র বলেন, অভিযোগ খতিয়ে দেখে পদক্ষেপ নেওয়া হবে।