আর্থিক উন্নতি ও গৃহসুখ বৃদ্ধি। বস্ত্রাদি ও বিবিধ অলঙ্কারাদি ব্যবসার গতি বৃদ্ধি ও মানসিক তৃপ্তি। ... বিশদ
কলেজ সূত্রে জানা গিয়েছে, শনিবার অভিযোগকারী ছাত্রীর স্কুটারের হাওয়া বের করে দেওয়া নিয়ে বচসার সূত্রপাত। তারপরেই অভিযোগকারী তাঁর মোবাইল নিয়ে কলেজের অস্থায়ী চতুর্থ শ্রেণীর কর্মীদের ভিডিও করে স্কুটারের হাওয়া বের করে দেওয়ার প্রতিবাদ করেন। সেই সময় ছাত্রীর মোবাইল ফোন কেড়ে নেওয়ার অভিযোগ ওঠে অস্থায়ী কর্মীদের বিরুদ্ধে।
গঙ্গারামপুর কলেজের অধ্যক্ষ দীপককুমার জানা বলেন, আমাদের কলেজের বিজ্ঞান বিভাগের ছাত্রী স্কুটারের হাওয়া বের করে দেওয়া নিয়ে অস্থায়ী কর্মীদের উপর দোষারোপ করায় একটু বচসা হয়েছে। ঘটনার মীমাংসা করা হয়েছে। ছাত্রী বিষয়টিতে রাজনীতির রং লাগানোর চেষ্টা করছে বলে মনে হচ্ছে। তার স্কুটার ভাঙচুর করা হয়েছে, এমন অভিযোগ পাইনি।
ছাত্রীর অভিযোগ, আমার পরিবার বিজেপির সমর্থক। সেজন্য একসময়ে তৃণমূল ছাত্র পরিষদ করে কলেজে অস্থায়ী কাজ পেয়ে চার কর্মী আমাকে কটূক্তি করে। দীর্ঘদিন ভয়ে মুখ খুলতে পারিনি। আমার স্কুটার ভাঙচুর করলে প্রতিবাদ করি। আমাকে একা পেয়ে শ্লীলতাহানি ও প্রাণে মেরে ফেলার হুমকি দেয় কলেজের কর্মীরা।
অভিযুক্ত কর্মী পবন সাহা বলেন, অভিযোগ ভিত্তিহীন। ওই ছাত্রী কলেজ গেটের বাইরে স্কুটার রাখত। তার স্কুটার কে ভেঙেছে বা হাওয়া বের করে দিয়েছে জানি না। অধ্যক্ষের কাছে অভিযোগও করেনি। কলেজের সিসি ক্যামেরার ফুটেজ দেখলেই স্পষ্ট হবে আমরা কটুক্তি বা শ্লীলতাহানি করিনি।
গঙ্গারামপুর মহকুমা পুলিস আধিকারিক দীপাঞ্জন ভট্টাচার্য বলেন, কলেজের ছাত্রী অভিযোগ করেছে। অস্থায়ী কর্মীদের বিরুদ্ধে শ্লীলতাহানির বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।