আর্থিক উন্নতি ও গৃহসুখ বৃদ্ধি। বস্ত্রাদি ও বিবিধ অলঙ্কারাদি ব্যবসার গতি বৃদ্ধি ও মানসিক তৃপ্তি। ... বিশদ
শুক্রবার ময়নাগুড়ি রোড সংলগ্ন জাতীয় সড়কে দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় এক যুবকের। অভিযোগ, দেহ হাসপাতালে নিয়ে আসার পর ময়নাতদন্তে পাঠানোর রিকুইজিশন পেতে যুবকের পরিবারের দু’ঘণ্টা লেগে যায়। অভিযোগ, দু’ঘণ্টা হাসপাতালে মৃতদেহ পড়ে থাকলেও কোনও চিকিৎসকের দেখা মেলেনি। এই ঘটনায় রীতিমতো ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে ময়নাগুড়ি ব্লকজুড়ে। এনিয়ে শনিবার হাসপাতালে যান পুরসভার ৬ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলার বরুণ ঘোষ এবং ১৫ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলার অমিতাভ চক্রবর্তী। এই হাসপাতালে প্রতিদিন কয়েকশ রোগী চিকিৎসার জন্য আসেন। কিন্তু হাসপাতালে চিকিৎসকের অভাব রয়েছে।
বিএমওএইচ সীতেশ বর বলেন, আমাদের হাসপাতালে সাত জন চিকিৎসক রয়েছেন। তারমধ্যে তিন জন টেলি মেডিসিনে রয়েছেন। যাঁদের সকাল ১০টা থেকে ৪টা পর্যন্ত ডিউটি। বহির্বিভাগে দু’জন ও জরুরি বিভাগে একজন চিকিৎসক থাকেন। আরও একজন চিকিৎসক থাকেন যিনি জরুরি অবস্থায় কর্তব্য পালন করেন। কারণ কোনও চিকিৎসক অসুস্থ হয়ে গেলে বা কোন সমস্যা হলে তিনি পরিস্থিতি দেখেন। শুক্রবার যে ঘটনাটি ঘটেছে সেই বিষয় নিয়ে আমরা আমাদের দপ্তরের পক্ষ থেকে তদন্ত শুরু করেছি। কারণ দর্শানোর জন্য বলা হয়েছে ওই চিকিৎসকদের। ময়নাগুড়ির বিডিও প্রসেনজিৎ কুণ্ডু বলেন, হাসপাতালের এই পরিস্থিতি নিয়ে আমি আমার ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলছি।