আর্থিক উন্নতি ও গৃহসুখ বৃদ্ধি। বস্ত্রাদি ও বিবিধ অলঙ্কারাদি ব্যবসার গতি বৃদ্ধি ও মানসিক তৃপ্তি। ... বিশদ
এনবিএসটিসি’র ময়নাগুড়ি ডিপো, কর্মতীর্থ ভবন, দক্ষিণ খাগড়াবাড়ি সহ জল্পেশ যাওয়ার জন্য এই রাস্তাটি সকলে ব্যবহার করেন। প্রতিদিন প্রচুর গাড়ি চলে। খানাখন্দে ভরা রাস্তায় টোটোচালকরা আসতে চাইছেন না। তাঁদের বক্তব্য, টোটো উল্টে যাওয়া, টোটোর যন্ত্রাংশ খারাপ হয়ে পড়ার মতো ঘটনা ঘটছে। তাই তাঁরা ওই রাস্তা এড়িয়ে চলছেন। নতুন বাজার সংলগ্ন স্কুল শহিদগড়ের বাসিন্দা স্নেহাশিস চক্রবর্তী বলেন, যখন রাস্তাটি সংস্কার করা হচ্ছিল, তখন জেলা পরিষদের ইঞ্জিনিয়ারের সঙ্গে আমরা পাড়ার লোকজন কথা বলেছিলাম। তিনি বলেছিলেন, ভালোভাবে কাজ হবে। কিন্তু কীভাবে যে কাজ হয়েছে, তা এখন বুঝতে পারছি। মাত্র দেড় বছরের মাথায় রাস্তার এই অবস্থা। অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এই রাস্তার দ্রুত সংস্কার করা না হলে বড়সড় দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। টোটোচালক হায়দর মহম্মদ বলেন, টোটো নিয়ে নতুন বাজার থেকে শহিদগড়ে যাই না। কারণ, সম্প্রতি কয়েকজনের টোটো উল্টে গিয়েছে। কর্মতীর্থ ভবনের ব্যবসায়ী সাগর সাহা বলেন, দোকানের সামনে বড় বড় গর্ত হয়েছে। সেসব গর্তে জল জমে থাকছে। জলকাদায় ক্রেতারা আসতে চাইছেন না। জলপাইগুড়ি জেলা পরিষদের সহকারী সভাধিপতি সীমা চৌধুরী বলেন, পুরসভা হওয়ার আগে জেলা পরিষদ থেকে এই রাস্তাটির টেন্ডার হয়েছিল। পুরসভা হলেও টেন্ডার হয়ে থাকায় জেলা পরিষদ সংস্কার করে দিয়েছিল। এখন ওই রাস্তা পুরসভার দেখভাল করার কথা। যেহেতু ভারী যানবাহন চলে, তাই রাস্তাটি মজবুতভাবে করতে পুরসভাকে উদ্যোগ নিতে হবে। ময়নাগুড়ি পুরসভার ভাইস চেয়ারম্যান মনোজ রায় বলেন, ফার্ম শহিদগড়ের রাস্তার জন্য টেন্ডার হয়ে গিয়েছে। নতুন বাজার যাওয়ার রাস্তাটি সংস্কার হবে। স্কুল শহিদগড়ের রাস্তা সংস্কার করার ব্যাপারে পুরসভা উদ্যোগী। আগে রাস্তাটি জেলা পরিষদের আওতায় ছিল। তাই তারা মেরামত করেছিল। এখন রাস্তাটি পুরসভার অধীনে, তাই আমরাই সংস্কার করব।