আর্থিক উন্নতি ও গৃহসুখ বৃদ্ধি। বস্ত্রাদি ও বিবিধ অলঙ্কারাদি ব্যবসার গতি বৃদ্ধি ও মানসিক তৃপ্তি। ... বিশদ
অভিযোগ, কর্মীসঙ্কটের কারণে রাঙাপানিতে দুর্ঘটনাগ্রস্ত মালগাড়ির লোকো পাটাইলটকে টানা তিনটি নাইট ডিউটি করিয়ে ৩১ ঘণ্টার বিশ্রাম দেওয়া হয়েছিল। সেই বিশ্রামের মাঝেই তাঁকে গত সোমবার মালগাড়ি নিয়ে যাওয়ার জন্য কলবুক দেওয়া হয়। দুর্ঘটনার তদন্ত ঠিকমতো শুরু হওয়ার আগে মৃত লোকো পাইলট অনিল কুমারের বিরুদ্ধেই দুর্ঘটনাগ্রস্ত কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্মপ্রেসের এক যাত্রীকে দিয়ে রেল পুলিসে এফআইআর করিয়ে নেওয়ার ঘটনা ঘটেছে। যা নিয়ে রেলকর্মীদের বড় অংশের মধ্যে ক্ষোভ দেখা দিয়েছে। তাঁদের আশঙ্কা, শীর্ষ কর্তাদের বাঁচাতে নিচুতলার কর্মীদের বলির পাঁঠা করা হতে পারে।
এক রেলকর্মী বলেন, রেলের নিরাপত্তা কমিশনের তদন্ত শুরু হতে না হতেই যেভাবে তড়িঘড়ি অনিল কুমার ও তাঁর সহ চালক মনু কুমারের বিরুদ্ধে রেল পুলিসে এফআইআর দায়ের করানো হয়েছে, তাতে আমাদের আশঙ্কা, এই দুর্ঘটনায় রেলের গাফিলতি আড়াল করা ও শীর্ষ কর্তাদের বাঁচাতে এই ষড়যন্ত্র। আর এক রেলকর্মী বলেন, রাঙাপানি দুর্ঘটনায় যে যুক্তিতে মালগাড়ির মৃত চালক ও সহ চালকের বিরুদ্ধে রেল পুলিসে অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে, তার থেকে কেন রাঙাপানির স্টেশন মাস্টার বাদ গেলেন? এতেই আশঙ্কা, নিচুতলার কর্মীদের বলির পাঁঠা করা হবে কর্তাদের বাঁচাতে। কারণ, স্টেশন ম্যানেজার অভিযুক্ত বা দোষী সাব্যস্ত হলে এই দুর্ঘটনার দায় এডিআরএম সহ একাধিক শীর্ষ রেলকর্তার উপরও বর্তাবে। তাই স্টেশন ম্যানেজারকে আড়াল করে তদন্তের অভিমুখ মালগাড়ির লোকো পাইলট, কো-পাইলট ও গার্ডের দিকে ঘোরানোর ষড়যন্ত্র দেখতে পাচ্ছি আমরা।