শেয়ার মেয়াদি সঞ্চয়সহ একাধিক ক্ষেত্র থেকে অর্থাগম যোগ। ব্যবসায় কেনাবেচা বাড়বে। ... বিশদ
প্রশ্ন উঠছে, এবার কি মালগাড়ি বেলাইনেও নাশকতার তত্ত্ব প্রতিষ্ঠা করার চেষ্টা করছে রেল বোর্ড? এ বিষয়ে অবশ্য রেল সরকারিভাবে কোনও মন্তব্য করেনি। তবে এহেন বিতর্কের মধ্যেই বুধবার রাতে ফের ঝাড়খণ্ডের বোকারোতে লাইনচ্যুত হয়েছে আর একটি পণ্যবাহী ট্রেন। এর ফলে রেলের অস্বস্তি আবারও বহুগুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। প্রসঙ্গত, গত মঙ্গলবার জলপাইগুড়ি জেলার নিউ ময়নাগুড়িতে লাইনচ্যুত হয় একটি মালগাড়ির পাঁচটি খালি ওয়াগন। সেটি গুয়াহাটি থেকে আসছিল। যাচ্ছিল নিউ জলপাইগুড়ির দিকে। শিলিগুড়ির কাছে ভোর সাড়ে ৬টা নাগাদ ওই দুর্ঘটনা ঘটে। হতাহত না হলেও ওই অংশের রেল লাইন আংশিক চালু করতেই পাঁচ ঘণ্টা পেরিয়ে যায়। কেন বারবার উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রেলের আওতাতেই একের পর এক দুর্ঘটনা ঘটছে, এ প্রশ্নেও রীতিমতো চর্চা শুরু হয়েছে রেল বিশেষজ্ঞ মহলে।
অন্যদিকে, বুধবার রাতে ঝাড়খণ্ডের বোকারোতে একটি পণ্যবাহী ট্রেনের দু’টি ওয়াগন বেলাইন হওয়ার ঘটনাতেও প্রবল চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। সেটি বোকারো স্টিল প্ল্যান্টের পণ্য নিয়েই যাচ্ছিল। এই দুর্ঘটনায় বিশেষ করে রেলের বোকারো-গোমো শাখায় ট্রেন চলাচলে ব্যাপক প্রভাব পড়ে। প্রায় ১৫টি দূরপাল্লার মেল, এক্সপ্রেস ট্রেনকে ঘুরপথে নিয়ে যাওয়া হয়। এর ফলে চরম হয়রানির শিকার হন সংশ্লিষ্ট রেলযাত্রীরাও। এ আতঙ্কের শেষ কবে? এ প্রশ্ন তুলছেন রেলযাত্রীদের একটি বড় অংশ। সম্প্রতি রাজস্থানে ‘কবচে’র আধুনিকতম প্রযুক্তির (কবচ ৪.০) পরীক্ষা করেছেন রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব। বলেছেন, ট্রেন দুর্ঘটনা আরও কমবে। কিন্তু কবে? প্রশ্ন রেলযাত্রীদের।