শেয়ার মেয়াদি সঞ্চয়সহ একাধিক ক্ষেত্র থেকে অর্থাগম যোগ। ব্যবসায় কেনাবেচা বাড়বে। ... বিশদ
জন্মহার এবং একাধিক সন্তানের জন্ম কি কমছে ভারতে? সেরকমই ইঙ্গিত। কারণ এক বছরের কম থেকে ১৪ বছর বয়সি নাগরিকের জনসংখ্যা হার বিগত ১০ বছরে অনেকটাই কমে গিয়েছে। ২০১১ সালে এই বয়ঃসীমার নাগরিকের হার ছিল ৩০.৯ শতাংশ। ২০২৪ সালে যে জনগণনা হবে সেখানে এই সংখ্যা হতে পারে ২৪ শতাংশ। উল্টোদিকে বাড়তে চলেছে প্রবীণ নাগরিকদের সংখ্যাবৃদ্ধির হার। ২০২৪ সালে তা দাঁড়াতে পারে ১০.৭ শতাংশ।
সমীক্ষা অনুযায়ী কর্মক্ষম মানুষের সংখ্যা অনেক বেশি বাড়তে চলেছে। অর্থাৎ ১৫ থেকে ৫৯ বছর বয়সি যাঁরা কোনও না কোনও পেশার সঙ্গে যুক্ত, এই সংখ্যাটি বেড়ে যাবে। এসবিআই-এর গবেষণা অনুযায়ী প্রায় ৬৫ শতাংশ হতে চলেছে এই সংখ্যা। সেক্ষেত্রে উদ্বেগজনক হল, তাহলে কি ১৫ থেকে ১৮ বছর বয়সি নাবালক শ্রমিকের সংখ্যা অনেক বেশি? কারণ ২০ থেকে ৫৯ বছর বয়সিদের পেশায় যুক্ত থাকার সংখ্যা কমবেশি একইরকম রয়ে গিয়েছে প্রায় ২০ বছর ধরে। তবে করোনার পর থেকে ১৫ থেকে ১৮ বছর বয়সিদের কাজ করার প্রবণতা ও বাধ্যবাধকতা বেড়েছে। সবথেকে উল্লেখযোগ্য হল, ভারত ক্রমেই যুবশক্তির ভরকেন্দ্র থাকা একটি দেশে পরিণত হচ্ছে। ভারতের যুবশক্তির সংখ্যাই সবথেকে বেশি। আর যুবসমাজের মোট সংখ্যার গড় বয়স ২৯। যা বহু উন্নত দেশের তুলনায় আশাব্যঞ্জক।