আর্থিক উন্নতি ও গৃহসুখ বৃদ্ধি। বস্ত্রাদি ও বিবিধ অলঙ্কারাদি ব্যবসার গতি বৃদ্ধি ও মানসিক তৃপ্তি। ... বিশদ
দিনে দাবদাহ তো রয়েইছে। রাতেও স্বস্তি নেই দিল্লিবাসীর। তাপমাত্রা পৌঁছে যাচ্ছে ৩৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের উপর। যা স্বাভাবিকের থেকে প্রায় ৮ ডিগ্রি বেশি। হাওয়া অফিস বলছে, বিগত ১২ বছরে এত উষ্ণতম রাত কাটায়নি রাজধানী। ২০১২ সালের জুন মাসে তাপমাত্রা উঠেছিল ৩৪ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। এবার সেই রেকর্ড ভেঙে পারদ ছুঁয়েছে ৩৫.২ ডিগ্রি।
পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তুলেছে জলসঙ্কট। আবেদন-নিবেদন, কোর্ট কাছারি করেও লাভের লাভ কিছুই হচ্ছে না। ফলে রাজধানীর আপ সরকারের উপর চাপ বাড়ছে। এই আবহে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে চিঠি লিখলেন মন্ত্রী আতিশি। হুঁশিয়ারির সুরে তিনি জানিয়েছেন, দু’দিনের মধ্যে সমস্যার সমাধান না হলে ২১ জুন থেকে আমরণ অনশনে বসবেন। এদিন এক সাংবাদিক বৈঠকে মন্ত্রী বলেন, মঙ্গলবার হরিয়ানা সরকারের তরফে ৬১৩ এমজিডি (মিলিয়ন গ্যালন পার ডে) জল ছাড়ার কথা ছিল। কিন্তু, তারা তার চেয়ে কম জল ছেড়েছে। ২৮ হাজার ৫০০ জন মানুষের জন্য এক এমজিডি জলের প্রয়োজন হয়। সেদিক থেকে দেখলে হরিয়ানা পর্যাপ্ত জল না ছাড়ায় প্রায় ২৮ লক্ষ মানুষ বঞ্চিত হলেন। যদিওএই সঙ্কটের জন্য পাল্টা দিল্লি সরকারকেই কাঠগড়ায় তুলেছেন দিল্লির বিজেপি সভাপতি বিরেন্দ্র সচদেব। তাঁর অভিযোগ, জলের চোরাকারবার চলছে। সেদিক থেকে নজর ঘোরাতেই আতিশি হুমকি দেওয়ার কৌশল গ্রহণ করেছেন। আপ সরকারের ইস্তফা দেওয়া উচিত।