আর্থিক উন্নতি ও গৃহসুখ বৃদ্ধি। বস্ত্রাদি ও বিবিধ অলঙ্কারাদি ব্যবসার গতি বৃদ্ধি ও মানসিক তৃপ্তি। ... বিশদ
আজ সেদেশ থেকে রপ্তানির জন্য ২টি ট্রাকে ইলিশবোঝাই প্রায় ২০০টি বাক্স বেনাপোল বন্দরে পৌঁছে যায়। পরে মৎস্য দপ্তরের অনুমতি সাপেক্ষে আজ সেটি পেট্রাপোল দিয়ে ঢুকেছে এপার বাংলায়। তার আগে অবশ্যই যাচাই করা হয় আবেদনপত্র এবং রপ্তানি সম্পর্কিত সমস্ত কাগজপত্র। এরপরই ইলিশ রপ্তানির জন্য চূড়ান্ত অনুমোদন দেওয়া হয়। জানা গিয়েছে, অনুমতির মেয়াদ কার্যকর থাকবে আগামী ১২ অক্টোবর পর্যন্ত। কারণ ওই সময় পর্যন্তই বাংলাদেশের নদীতে মাছ ধরা হবে। তারপরই ইলিশ মাছ ধরার ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা জারি হবে।
বেনাপোল বন্দর দিয়ে এদেশে মোট ২ হাজার ৪২০ মেট্রিক টন ইলিশ রপ্তানির কথা রয়েছে। তার মধ্যে প্রথম পর্যায়ে আজ ১৮ মেট্রিক টন ইলিশ পাঠানো হয়েছে। আজ রাতের মধ্যেই তা শিয়ালদহ, হাওড়া, পাতিপুকুর এবং শিলিগুড়ির পাইকারি বাজারগুলি পৌঁছে যাবে। এরপর আগামীকাল, শুক্রবারই সকালে তা পৌঁছে যাবে খুচরো বাজারে।
এর আগে বাংলাদেশে হাসিনা সরকারের পতনের পর সে দেশের ইলিশ আদৌ এরাজ্যের মৎস্যপ্রেমীরা পুজোর সময় পাবেন কী না তা নিয়ে রীতিমতো সংশয় দেখা দিয়েছিল। তবে গত সেপ্টেম্বর মাস নাগাদ অবশ্য সেদেশের অন্তর্বর্তী ইউনুস সরকার জানিয়েছিল, ইলিশ অত্যন্ত সুস্বাদু মাছ। বাংলাদেশের মানুষের চাহিদা মেটার পরই তা ভারতে রপ্তানির কথা ভাবা যেতে পারে। এরপর পুজোর আগে ভারতের জন্য ২ হাজার ৪২০ মেট্রিক টন ইলিশ রপ্তানির অনুমতি দেয় সেদেশের সরকার। যেটি আগামী ১২ অক্টোবর পর্যন্ত বাংলাদেশের প্রায় ৪৯টি রপ্তানি সংস্থার মাধ্যমে ভারতে পাঠানো হবে।