কোনও কিছুতে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে ভাববেন। শত্রুতার অবসান হবে। গুরুজনদের কথা মানা দরকার। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সুফল ... বিশদ
কেন্দ্রীয় পার্সোনেল মন্ত্রক ও কলকাতার এজি অফিসের চিঠির পরিপ্রেক্ষিতে রাজ্য অর্থ দপ্তরের পেনশন শাখা থেকে সব দপ্তরের সচিবদের গত ৮ আগস্ট চিঠি পাঠানো হয়েছে। দপ্তরগুলিকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে।
সরকারি সূত্রের খবর, রাজ্য সরকারের বিভিন্ন দপ্তরে অনেক অবসরপ্রাপ্ত কর্মী ও আধিকারিকদের পেনশন নিয়ে জটিলতা তৈরি হয়। অনেকের পেনশন আটকে যায়। সেই অবসরপ্রাপ্ত কর্মীকে পেনশনের জন্য সরকারি দপ্তরে হয়রান হতে হয়। মূলত সার্ভিস বুকে গোলমাল থাকার জন্য পেনশন নিয়ে জটিলতা তৈরি হয়। সার্ভিস বুকে তথ্য ঠিক না থাকার কারণে পেনশনের চূড়ান্ত অনুমোদন আটকে থাকে। রাজ্য সরকারের অবসরপ্রাপ্ত কর্মীদের দুটি সংগঠনের নেতা মনোজ চক্রবর্তী ও সমীর মজুমদার জানিয়েছেন, পেনশন আদালতে মাধ্যমে সমস্যার সমাধান দ্রুত হতে পারে। কেন্দ্রীয় সরকারের অফিসে পেনশন আদালতের আয়োজন করা হয়। কিন্তু রাজ্য সরকারের অফিসে তা হয় না। এবার পেনশন আদালত হলে সমস্যায় পড়া অবসরপ্রাপ্ত কর্মীদের খুবই সুবিধা হবে। তবে হাতে সময় অল্প। ২৩ আগস্ট, এই অল্প সময়ের মধ্যে সব দপ্তর পেনশন আদালতের আয়েজন করতে পারবে কি না সেব্যাপারে তাঁরা সংশয় প্রকাশ করেছেন। কেন্দ্রীয় সরকারের চিঠি পাওয়ার পরই এব্যাপারে উদ্যোগ নেওয়া উচিত ছিল। কেন্দ্রীয় পার্সোনাল মন্ত্রক থেকে রাজ্য সরকারকে জুন মাসে যে চিঠি দেওয়া হয়েছিল, তাতে পুরো বিষয়টি তদারকি করার জন্য নোডাল অফিসার নিয়োগ করতে বলা হয়েছিল। নোডাল অফিসারের নাম কেন্দ্রের কাছে পাঠাতে বলা হয়। পেনশন আদালত কোথায় হবে, তা আগাম ঘোষণা করা ও সংশ্লিষ্ট সব পক্ষকে সেখানে রাখার কথা বলা হয়েছিল কেন্দ্রের চিঠিতে।