পেশাগত উচ্চবিদ্যার শিক্ষায় শুভ। সাহিত্যচর্চায় মানসিক আনন্দ। কর্মোন্নতি ও আয় বৃদ্ধির যোগ। ... বিশদ
নিজস্ব প্রতিনিধি, বিধাননগর: সল্টলেক সেক্টর ফাইভে অবস্থিত মোল্লার ভেড়িতেই ফেলা হতো পুরসভার জঞ্জাল। কিন্তু পরিবেশ আদালতের রায়ের পর সেখানে আর ফেলা হয় না। বিধাননগর পুরসভার সমস্ত জঞ্জাল এখন ফেলা হয় কলকাতার ধাপার মাঠে। জানা গিয়েছে, ধাপায় জঞ্জাল নিয়ে যাওয়ার জন্য পুরসভার কাছে আধুনিক মানের পর্যাপ্ত ডাম্পার নেই। তাই অত্যাধুনিক ১২টি হাইড্রলিক ডাম্পার কিনতে চলেছে বিধাননগর পুরসভা। এর মধ্যে প্রথম পর্যায়ে ছ’টি ডাম্পার কেনার জন্য টেন্ডার প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়ে গিয়েছে। তা কেনার পর দ্বিতীয় পর্যায়ে আরও ছ’টির জন্য টেন্ডার ডাকা হবে।
সল্টলেকে তথা বিধাননগরে পুর পরিষেবার খামতি এবং জঞ্জাল সাফাই পর্যাপ্ত নয় বলে তোপ দেগেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় স্বয়ং। ‘এবার কি আমায় রাস্তা ঝাঁট দিতে বেরতে হবে’ বলে কড়া মন্তব্য করেছিলেন। তারপর সাফাই কাজে তৎপরতা শুরু হয়েছে। পুরসভা সূত্রে জানা গিয়েছে, মোল্লার ভেড়িতে জঞ্জাল ফেলার সময় কম দূরত্ব যাতায়াত করতে হতো বলে অনেকবার ট্রিপ করতে পারত ডাম্পার ও লরি। এখন ধাপায় যেতে হয়। সে পথের দূরত্বও বেশি। বিধাননগরের মেয়র পারিষদ (জঞ্জাল) দেবরাজ চক্রবর্তী বলেন, ছ’টি ডাম্পারের টেন্ডার আগেই হয়েছে। আরও ছ’টি কেনার জন্য টেন্ডার হবে। নতুন ডাম্পার এলে জঞ্জাল বহনে কোনও সমস্যা থাকবে না।’
সল্টলেকে তথা বিধাননগরে পুর পরিষেবার খামতি এবং জঞ্জাল সাফাই পর্যাপ্ত নয় বলে তোপ দেগেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় স্বয়ং। ‘এবার কি আমায় রাস্তা ঝাঁট দিতে বেরতে হবে’ বলে কড়া মন্তব্য করেছিলেন। তারপর সাফাই কাজে তৎপরতা শুরু হয়েছে। পুরসভা সূত্রে জানা গিয়েছে, মোল্লার ভেড়িতে জঞ্জাল ফেলার সময় কম দূরত্ব যাতায়াত করতে হতো বলে অনেকবার ট্রিপ করতে পারত ডাম্পার ও লরি। এখন ধাপায় যেতে হয়। সে পথের দূরত্বও বেশি। বিধাননগরের মেয়র পারিষদ (জঞ্জাল) দেবরাজ চক্রবর্তী বলেন, ছ’টি ডাম্পারের টেন্ডার আগেই হয়েছে। আরও ছ’টি কেনার জন্য টেন্ডার হবে। নতুন ডাম্পার এলে জঞ্জাল বহনে কোনও সমস্যা থাকবে না।’
