পেশাগত উচ্চবিদ্যার শিক্ষায় শুভ। সাহিত্যচর্চায় মানসিক আনন্দ। কর্মোন্নতি ও আয় বৃদ্ধির যোগ। ... বিশদ
মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের হস্তক্ষেপের পর হকার নিয়ন্ত্রণে শহরজুড়ে নড়েচড়ে বসেছে পুরসভা ও পুলিস প্রশাসন। ইতিমধ্যেই পুরসভায় বিশেষ কর্মশালা করে সেই অ্যাপ ব্যবহারের প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে পুরকর্মীদের। পুর ও নগরোন্নয়ন দপ্তর, তথ্যপ্রযুক্তি দপ্তর ও পুরসভার তথ্যপ্রযুক্তি বিভাগ সেখানে উপস্থিত ছিল। জানা গিয়েছে, ধাপে ধাপে ১৫০ জন কর্মীকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে। সমীক্ষা করতে এক একটি হকার জোনে কমবেশি ১০টি করে টিম নামবে। সেই টিমে থাকবে চার-পাঁচজন করে কর্মী। হাতিবাগান, বেহালা, নিউ মার্কেট, গড়িয়াহাটে ডিজিটাল সার্ভে হবে। তারপর নথি যাচাই করে জুলাইয়ের শেষে বা আগস্টের প্রথম দিকে মুখ্যমন্ত্রীর কাছে রিপোর্ট জমা পড়বে। পুরসভার এক শীর্ষকর্তা বলেন, ইতিমধ্যেই গড়িয়াহাটে অ্যাপ-নির্ভর সমীক্ষা করা হয়েছে। কিছু কিছু হকারের নাম নথিভুক্ত করা হয়েছে। সেটা সফলভাবে হয়েছে বলেই গোটা প্রক্রিয়া অ্যাপের মাধ্যমেই সোমবার থেকে শুরু করা হচ্ছে।
কীভাবে হবে এই ডিজিটাল সার্ভে? জানা যাচ্ছে, পুরকর্মীদের এদিন অ্যাপে লগ ইন করার জন্য ইউজার আইডি দেওয়া হবে। অ্যাপে একটি আবেদন পত্রের মতো জায়গা রয়েছে। যেখানে হকারের নাম, ঠিকানা, আধার নম্বর, প্যান কার্ড নম্বর, স্টলের মাপ, কীসের দোকান— সব নথিভুক্ত করতে হবে। স্টলের সামনে দাঁড় করিয়ে হকারের ছবি তোলা হবে। যে মোবাইল নম্বরের সঙ্গে আধার লিঙ্ক রয়েছে, সেই নম্বর নথিভুক্ত করতে হবে। এরপর একটি ওটিপি আসবে। সেই ওটিপি দিলেই আবেদন প্রসেস হবে। এই সব নথি সংগ্রহ করার পর সেই রাস্তা ধরে দোকানের লোকেশনের জিপিএস ট্যাগিং করা হবে।