পেশাগত উচ্চবিদ্যার শিক্ষায় শুভ। সাহিত্যচর্চায় মানসিক আনন্দ। কর্মোন্নতি ও আয় বৃদ্ধির যোগ। ... বিশদ
পুলিস জানিয়েছে, ধৃতদের মধ্যে একজন সরাসরি ওই লুটের ঘটনায় যুক্ত। অভিযুক্ত আরও দু’জন এখনও অধরা। এদিন যে দু’জনকে পাকড়াও করা হয়েছে, তারা ওই অপারেশনে নানাভাবে সাহায্য করেছে। এই দু’জন আগেই দোকানের আশপাশ এলাকায় রেকি করেছিল। তাছাড়া দুষ্কৃতীদের মোটরবাইক ও হেলমেট দিয়েও সাহায্য করেছিল।
ডায়মন্ডহারবার পুলিস জেলার এক শীর্ষ আধিকারিকের কথায়, ধৃতদের জেরা করে আরও তথ্য পাওয়া গিয়েছে। আগামী দিনে ডায়মন্ডহারবার জেলা পুলিস এলাকায় যাতে ডাকাতি ও লুটের ঘটনা না ঘটে, সেকারণেই এই সতর্কতা অবলম্বন করা হয়েছে। প্রতিটি থানার আইসি’দের বেশ কিছু নির্দেশিকা পাঠানো হয়েছে। তিনি বলেন, এমনিতেই থানাগুলির উপর কাজের অনেক চাপ। তার সঙ্গে এই নজরদারির নির্দেশে সেই চাপ আরও বাড়ল। আসলে নজরদারির পরিকাঠামো খুব শক্তপোক্ত নয়। সিভিক ভলান্টিয়ারদের দিয়েই অনেক কাজ করাতে হয়। তার ভিতর প্রতিটি সোনার দোকানে নজরদারি চালানো খুব কঠিন। তাও এই কাজ চালিয়ে যাওয়া হবে। এ ব্যাপারে দোকানিরা সতর্ক থাকলে থানাগুলির কাজ অনেকটাই সহজ হবে।