আর্থিক উন্নতি ও গৃহসুখ বৃদ্ধি। বস্ত্রাদি ও বিবিধ অলঙ্কারাদি ব্যবসার গতি বৃদ্ধি ও মানসিক তৃপ্তি। ... বিশদ
কয়েকদিন আগে বাঁশবেড়িয়া পুরসভার চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে সরব হয়েছিলেন কাউন্সিলার অমিত ঘোষ। তাঁর অভিযোগ, নিজের ওয়ার্ডেই তাঁকে কাজ করতে দেওয়া হচ্ছে না। তাঁর সঙ্গে এবার সুর মিলিয়েছেন আরও ৯ জন কাউন্সিলার। এক হয়ে তাঁরা বিক্ষোভ দেখালেন চেয়ারম্যানের ঘরের সামনে। তাঁদের অভিযোগ, দলীয় কাউন্সিলারদের সঙ্গে দুর্ব্যবহার করছেন চেয়ারম্যান। তাঁদের কোনও কাজই করতে দেওয়া হচ্ছে না। যার ফল হাতেনাতে মিলেছে লোকসভা ভোটে। ২ নম্বর এবং ১৪ নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূল কাউন্সিলার সুমিতা কুমার ও বিশ্বজিৎ দাসের অভিযোগ, চেয়ারম্যানের কারণেই বাঁশবেড়িয়া পুর এলাকায় উন্নয়ন স্তব্ধ হয়ে গিয়েছে। আদিত্য নিয়োগী ঘনিষ্ঠদের নিয়ে পুরসভা চালাচ্ছেন। সাধারণ মানুষ পরিষেবা পাননি বলেই লোকসভায় তৃণমূলকে ভোট দেননি। তাই জলের ভরাডুবি হয়েছে বাঁশবেড়িয়ায়।
বিক্ষুব্ধ কাউন্সিলারদের দাবি, মৌখিকভাবে দলকে সব কথা জানানো হয়েছে। কিন্তু চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে দল ব্যবস্থা না নেওয়ায় ধর্নায় বসেছেন তাঁরা। বাঁশবেড়িয়া পুরসভার চেয়ারম্যান আদিত্য নিয়োগী এ প্রসঙ্গে বলেন, এটি দলের অভ্যন্তরীণ বিষয়। তাই সংবাদমাধ্যমের সামনে কিছু বলবেন না। যা বলার তা সরাসরি জানাবেন নেতৃত্বকে। এ নিয়ে তৃণমূলে বিস্তর জলঘোলা হয়েছে।