গৃহে শুভকর্মের আয়োজনে ব্যস্ততা। বন্ধুসঙ্গ ও সাহিত্যচর্চায় মানসিক প্রফুল্লতা। উপার্জন বাড়বে। ... বিশদ
উল্লেখ্য, শান্তিতে ভোটের দাবিতে বারাকপুর এবং নৈহাটিতে বুদ্ধিজীবীরা মিছিল করেছিলেন। শুধু বারাকপুর শিল্পাঞ্চল ছাড়া রাজ্যের অন্য এলাকার বাসিন্দা শিল্পী, সাহিত্যিকরাও এই দুই মিছিলে অংশ নেন। ছিলেন শিল্পী শুভেন্দু মাইতিও। মিছিলের পরে নাগরিক সমাজের এই প্রতিনিধিরা প্রশাসন এবং সাধারণ মানুষের কাছে আবেদন করেছিলেন, যেন নির্বিঘ্নে ভোট হয়। এমন মিছিল পশ্চিমবঙ্গের আর কোনও কেন্দ্রে হয়নি।
চন্দন সেন বলেন, অতীতের ভোটে দেখা গিয়েছে, বোমাগুলির শব্দ যেন স্বাভাবিক ব্যাপার হয়েছিল। ভাটপাড়ায় ২০১৯ সালে একটি নাট্যচর্চা কেন্দ্র বন্ধ করে দেওয়া হয়। সেখানে উৎপল দত্ত এসে নাটক করেছিলেন। আমরা তার প্রতিবাদ জানিয়েছিলাম। পাঁচ বছর ধরে আমরা দেখেছি, অনেক মানুষ খুন হয়েছে, ঘরছাড়া হয়েছে। আমরা চাই শান্তি প্রতিষ্ঠা হোক গোটা শিল্পাঞ্চলে। এবারের ভোট দেখে আমরা খুব খুশি। আমরা চাই প্রতিবার এমন ভোট হোক।