সৃজনশীল কর্মে উন্নতি ও প্রশংসালাভ। অপ্রয়োজনীয় ব্যয় যোগ। আধ্যাত্মিক ভাবের বৃদ্ধি ও আত্মিক তৃপ্তি। ... বিশদ
সারা বছরই এই জেলায় আগ্নেয়াস্ত্র ও বোমা উদ্ধারের ঘটনা কমবেশি ঘটেই থাকে। কিন্তু নির্বাচনের সময় কমিশনের নির্দেশে যথেষ্ট সতর্ক এবং সক্রিয় পুলিস। তাই সামান্য টিপ পেয়েই সেখানে হানা দিচ্ছে তারা। সূত্রের খবর, ক্যানিং মহকুমার বিভিন্ন এলাকা থেকেই তুলনামূলক এই আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধারের ঘটনা বেশি ঘটেছে। ক্যানিং, বাসন্তী, জীবনতলা থানা ও ঘুটিয়ারি শরিফ ফাঁড়ির অন্তর্গত এমন বহু অঞ্চল রয়েছে, যেখানে প্রায়ই এসব পাওয়া গিয়েছে। গ্রেপ্তারও কম হয়নি। গত মাসে মাতলা ব্রিজের কাছে আগ্নেয়াস্ত্র সহ দু’ই যুবককে গ্রেপ্তার করেছিল ক্যানিং থানা। আবার পাইপগান ও কার্তুজ সহ তিন দুষ্কৃতীকে পাকড়াও করে ঘুটিয়ারি শরিফ ফাঁড়ির পুলিস। শুধু তাই নয়, তালদি থেকে দেশি বন্দুক সহ এক যুবককে গ্রেপ্তার করেছিল পুলিস। বারুইপুর মহকুমার অধীনে কুলতলি, বকুলতলা, বারুইপুর প্রভৃতি থানা এলাকাতেও পুলিসি অভিযান চলেছে জোর কদমে। এই সব জায়গা থেকে অবশ্য আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধারের ঘটনা বেশি হয়েছে বলেই খবর। ভোটর মুখে বা ওইদিন দুষ্কৃতীরা যাতে কোনওরকম গোলমাল পাকাতে না পারে, তার জন্য নির্বাচনে নিযুক্ত জেলার লোকসভা কেন্দ্রগুলির পুলিস পর্যবেক্ষকরাও প্রশাসনকে সতর্ক করে দিয়েছে বলে জানা গিয়েছে।