আর্থিক উন্নতি ও গৃহসুখ বৃদ্ধি। বস্ত্রাদি ও বিবিধ অলঙ্কারাদি ব্যবসার গতি বৃদ্ধি ও মানসিক তৃপ্তি। ... বিশদ
গ্রুপ পর্বে তিনটি ম্যাচ জিতেছে ভারত। বৃহস্পতিবার সুপার এইটের প্রথম ম্যাচে আফগানিস্তানের বাধা টপকাতেও তেমন বেগ পেতে হয়নি। এমন স্বস্তির পরিবেশে যদিও কিছু অস্বস্তি রয়েই যাচ্ছে। বিশেষ করে টপ অর্ডার ব্যাটিংয়ের দৈন্যতা ঘোচার কোনও লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না। রোহিত শর্মা ও বিরাট কোহলি খারাপ পারফরম্যান্সে লেটার মার্কস অর্জনে একে অপরকে পাল্লা দিচ্ছেন। রোহিত তবুও একটা ম্যাচে হাফ-সেঞ্চুরি করেছিলেন। বিরাটের সর্বাধিক রান ২৪। এই দুই তারকা নিশ্চয়ই বাংলাদেশ ম্যাচে সেরাটা মেলে ধরার আপ্রাণ চেষ্টা করবেন।
ভারতের টপ অর্ডারের ব্যর্থতা ঢাকা পড়ছে মিডল অর্ডারের সাফল্যে। আরও খুলে বললে ঋষভ পন্থ, সূর্যকুমার যাদবের নৈপুণ্যে। তবে তাঁদের পাশে বড়ই বেমানান শিবম দুবে। বারবার ব্যর্থতা সত্বেও কেন তাঁকে বয়ে বেড়ানো হচ্ছে? চোটের বাহানা করে রিঙ্কু সিংকে তো দলে নেওয়াই যেতে পারে! অলরাউন্ডার হিসেবে সফল হার্দিক পান্ডিয়াও। কিন্তু রবীন্দ্র জাদেজাকে ছন্দে পাওয়া যাচ্ছে না।
ক্যারিবিয়ান মুলুকে স্পিনাররা বাড়তি সুবিধা পাচ্ছেন। বাংলাদেশের বিরুদ্ধে সেই সুযোগ কাজে লাগিয়েছেন ভারতীয় স্পিনাররা। এই ম্যাচেও তিন স্পিনার খেলাতে পারেন কোচ রাহুল দ্রাবিড়। সেক্ষেত্রে অক্ষর প্যাটেল ও জাড্ডুর সঙ্গী হবেন যথারীতি কুলদীপ। বাংলাদেশের বিরুদ্ধে তিনি দলে ফিরেই নজর কেড়েছেন। দুই পেসার অবশ্যই বুমরাহ ও অর্শদীপ। বুমবুম টাইগার্সদের বিরুদ্ধে মাত্র ৭ রানে তিন উইকেট নিয়েছেন। অর্শদীপও নেন তিন উইকেট।
এই বাংলাদেশ দলটি বড়ই মধ্যমানের। অস্ট্রেলিয়ার কাছে হেরে বেশ চাপে সাকিবরা। ভারতের কাছে হারলেই বিদায়। সেই আতঙ্ক মাথায় নিয়েই তাঁরা মাঠে নামবেন। ব্যাটিংয়ে লিটন দাস ফর্মে নেই। ক্যাপ্টেন নাজমুল হাসান শান্ত, তৌহিদ হৃদয়, সাকিবরা ভারতীয় বোলারদের পরীক্ষায় ফেলতে পারেন। পেস বোলিংয়ে বড় ভরসা তানজিম হাসান সাকিব। দারুণ গতি রয়েছে তাঁর বলে। ফিট থাকলে খেলতে পারেন কাটার স্পেশালিস্ট মুস্তাফিজুর।
স্টার স্পোর্টসে সরাসরি সম্প্রচার।