উচ্চশিক্ষা ও বৃত্তিমূলক শিক্ষায় দিনটি শুভ। কর্মস্থলে বড় কোনও পরিবর্তন নেই। আর্থিক দিক অপেক্ষাকৃত শুভ। ... বিশদ
সুন্দরবনের প্রত্যন্ত গ্রামের চড়াঘাটা এলাকায় বাড়ি বছর তিরিশের আক্তারের। বাবার সঙ্গে সুন্দরবনের জঙ্গলে মধু সংগ্রহ এবং কাঠ কেটে চলে অভাবের সংসার। কিন্তু তাতে সংসারে চাকা আর গড়াচ্ছিল না। তাই অনেকদিন ধরেই বিকল্প আয়ের পথ খুঁজছিল আক্তার এবং তাঁর পরিবার। সেই সুযোগও চলে আসে সম্প্রতি। রানাঘাটের বাসিন্দা রাজেশ রায় নামে এক ব্যক্তি গিয়েছিল তাঁদের এলাকায়। সেখানেই আক্তারের বাবার সঙ্গে পরিচয় হয় তাঁর। আক্তারের বাবার থেকে প্রায় ২০ কেজি মধু নেয় রাজেশ নামের ওই ব্যক্তি। কিন্তু ১০ কেজির দাম দিলেও আক্তারের বাবাকে অভিযুক্ত জানায়, ছেলেকে আমার সঙ্গে রানাঘাট পাঠান। সেখানে বাকি দশ কেজি মধুর দাম দিয়ে দেব। সেইসঙ্গে আক্তারকে সেলাইয়ের কাজে লাগিয়ে বেতন দেওয়ার প্রতিশ্রুতিও দেয়। ওই যুবকের বাবাকে রাজেশ জানায়, তার বড় সেলাইয়ের ব্যবসা আছে। অনেকদিন ধরেই বিকল্প আয়ের পথ খুঁজছিল ওই পরিবার। ছেলে কাজ পাবে এই আশায় আক্তারকে ছেড়েও দেন তার বাবা। তবে সেখানে গিয়েই রাজেশের হাতে প্রতারিত হন আক্তার।