উচ্চশিক্ষা ও বৃত্তিমূলক শিক্ষায় দিনটি শুভ। কর্মস্থলে বড় কোনও পরিবর্তন নেই। আর্থিক দিক অপেক্ষাকৃত শুভ। ... বিশদ
মদনপুরের পঞ্চায়েত প্রধান পার্থ দেওয়াসি বলেন, পঞ্চায়েতের তহবিল কম। তাই রাস্তা সংস্কার বা পথবাতি বসানো যায়নি। আমরা পথশ্রী প্রকল্পে ওই রাস্তা সংস্কারের জন্য আবেদন জানিয়েছি। শতাধিক বছরের পুরোনো পলাশবন গ্রামে প্রায় ছ’হাজার পরিবারের বসবাস। গ্রামে ঢোকার প্রধান রাস্তাটি বহুদিন ধরেই মাটির। রাস্তায় যাতে কাদা না হয়, সেজন্য একসময় মোরাম দেওয়া হয়েছিল। সেই মোরামও উঠে গিয়েছে। সারাবছর কোনওরকমে ওই রাস্তা দিয়ে যাতায়াত করলেও বর্ষাকালে এলাকার মানুষকে চরম দুর্ভোগে পড়তে হয়। স্থানীয় বাসিন্দা জিতেন্দ্র পাসোয়ান বলেন, এই রাস্তাটি প্রায় এক কিলোমিটার লম্বা। কিন্তু বেহাল থাকায় আমরা মাঝেমধ্যেই অণ্ডাল বাজার হয়ে বিকল্প রাস্তা দিয়ে যাতায়াত করি। তবে ওই রাস্তা অনেকটা ঘুরপথ। আবার বর্ষায় ওই রাস্তায় রেলের আন্ডারপাস ডুবে যায়। তখন যাতায়াত বন্ধ থাকে। অপর বাসিন্দা বিশ্বনাথ দাস বলেন, আমাদের গ্রামে ঢোকার প্রধান রাস্তাটি এখন বিপজ্জনক হয়ে পড়েছে। মাঝেমধ্যেই পড়ুয়া সহ অন্য পথচারীরা দুর্ঘটনার শিকার হয়। তার উপর পথবাতি না থাকায় রাতে এই রাস্তা দিয়ে চলাচল প্রায় অসম্ভব হয়ে পড়েছে। বহুবার প্রশাসনকে জানিয়েও কোনও সুরাহা হয়নি। তাড়াতাড়ি রাস্তাটি পাকা করা হলে আমরা সমস্যা থেকে রেহাই পাব।-নিজস্ব চিত্র