আর্থিক উন্নতি ও গৃহসুখ বৃদ্ধি। বস্ত্রাদি ও বিবিধ অলঙ্কারাদি ব্যবসার গতি বৃদ্ধি ও মানসিক তৃপ্তি। ... বিশদ
গঙ্গারামপুর মহকুমা সেচদপ্তরের আধিকারিক দেবব্রত পাল বলেন, উত্তরবঙ্গ ও বাংলাদেশে প্রবল বৃষ্টি হওয়ায় জেলার তিনটি প্রধান নদীতে জল বাড়তে শুরু করেছে। হোসেনপুরে প্রায় ১০ মিটার জায়গায় বাঁধের ফাটল লক্ষ্য করেন স্থানীয়রা। আমরা ঘটনাস্থলে পৌঁছে বাঁশ দিয়ে পাইলিং করে বালির বস্তা দিয়ে ফাটল বন্ধ করে দিয়েছি। বর্তমানে পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে। পুনর্ভবা নদীর জল এখন বিপদসীমার একধাপ নীচে আছে। আমরা গঙ্গারামপুর মহকুমার পুনর্ভবা ও টাঙ্গন নদীর বাঁধে নজর রেখেছি। যেখানে জরুরি কাজ করার প্রয়োজন হবে সেখানে কাজ করব। এখনও কোথাও সমস্যা নেই।
স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, জাহাঙ্গীরপুরের হোসেনপুরে অবৈধভাবে নদী থেকে যথেচ্ছ হারে বালি তোলার কারণে নদীর গতি বাধাপ্রাপ্ত হয়ে জলের চাপ বাড়ছে। সেই কারণে নদীবাঁধে ফাটল দেখা দিয়েছে। এছাড়াও হোসেনপুর এলাকায় বাঁধে বোল্ডার পিচিং করার দাবি দীর্ঘদিনের। বর্ষায় নদীর জল বাড়লেই প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কায় থাকেন বাসিন্দারা। হোসেনপুর এলাকার বাসিন্দা মহম্মদ ইউসুফ বলেন, পুনর্ভবা নদীর জল বৃদ্ধিতে বৃহস্পতিবার রাতে হোসেনপুরে বাঁধ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। বিষয়টি আমরা স্থানীয় প্রশাসনকে জানাই। গ্রামকে রক্ষা করতে আমরাই বাঁধ সারাইয়ের কাজে নেমে পড়ি। পরে সেচদপ্তর এসে কাজটি ভালোভাবে করে। আমাদের দীর্ঘদিনের দাবি হোসেনপুর বাঁধে বোল্ডার পিচিং করা হোক। প্রত্যেকবার বর্ষায় নদীর জল বাড়লে প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কায় থাকতে হয়।