আর্থিক উন্নতি ও গৃহসুখ বৃদ্ধি। বস্ত্রাদি ও বিবিধ অলঙ্কারাদি ব্যবসার গতি বৃদ্ধি ও মানসিক তৃপ্তি। ... বিশদ
ইতিমধ্যেই বিক্ষুব্ধ নির্দল প্রার্থী বলরাম চক্রবর্তীকে প্রকাশ্যে সমর্থন করেছেন বিদ্রোহী নেত্রী বীণা ঝা। এদিন বলরামের সঙ্গে মনোনয়ন দাখিল করতে না এলেও তাঁকে সমর্থন জানিয়েছেন প্রবীণ বিজেপি নেতা ও প্রাক্তন জেলা সভাপতি বিশ্বজিৎ লাহিড়ী।
এদিকে মানস ঘোষ বৃহস্পতিবারই তাঁর মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। তবে ফর্ম ‘এ’ এবং ফর্ম ‘বি’ সহ হলফনামা ও আরও কিছু প্রয়োজনীয় নথি এদিন তিনি রিটার্নিং অফিসার তথা মহকুমা শাসককের কাছে জমা দেন। তার জন্য এদিন তিনি ঘটা করে মিছিল নিয়ে জেলা প্রশাসনিক কার্যালয়ে যান। সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন রায়গঞ্জের বিজেপি এমপি কার্তিকচন্দ্র পাল, জেলা সহ সভাপতি নিমাই কবিরাজ এবং জেলা সভাপতির পদ থেকে ইস্তফা দেওয়া বাসুদেব সরকার। এদিন সংবাদ মাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে বিজেপি প্রার্থী মানস ঘোষ অবশ্য বিক্ষুব্ধদের গুরুত্ব দিতে নারাজ। তিনি বলেন, দলের পদাধিকারীদের উপস্থিতিতে আমি মনোনয়নপত্র দাখিল করেছি। মানুষ পদ্মফুল চেনে। তারা দলীয় প্রতীক দেখেই ভোট দেবে। আর বিক্ষুব্ধ যাঁরা নির্দল হিসেবে মনোনয়ন দাখিল করেছেন তাঁরা কেউই বিজেপির পদাধিকারী নন। তাঁদের দল বিভিন্ন সময়ে বহিষ্কার করেছে।
যদিও বলরাম চক্রবর্তীর পাল্টা দাবি, তাঁকে দু’বছর আগে দল বহিষ্কার করলেও পরে ফিরিয়ে আনা হয়। লোকসভা ভোটে তিনি কার্তিকচন্দ্র পালের হয়ে খাটাখাটনিও করেছেন।