জমি, গৃহাদি বা যানবাহনাদি ক্রয়-বিক্রয়ে লাভ ভালো হবে। কাজকর্মে সুনাম। আর্থিকভাব শুভ। ... বিশদ
মদনাকুড়া গ্রামের বাসিন্দা দুলাল মিয়াঁ বলেন, তিন বছর ধরে আন্দোলনের ফল স্বরূপ বাঁধ নির্মাণ হচ্ছে এলাকায়। কিন্তু বর্ষার আগে কাজ শেষ হয়নি। এখনও প্রায় ৪০০ মিটার কাজ বাকি রয়েছে। নদীর জল আরও বাড়লে এই অসংরক্ষিত এলাকা দিয়ে জল ঢুকে কয়েকশ বাড়ি জলের তলায় চলে যাবে।
তৃণমূল কংগ্রেস পরিচালিত গীতালদহ-২ পঞ্চায়েতের সদস্য আবু কালাম মিয়াঁ বলেন, দড়িবশ গ্রামের পশ্চিম প্রান্তে বাঁধ দিয়েছিলেন গ্রামবাসীরা। এবারে ওইদিকে নদী ভাঙছে। যেভাবে নদী দ্রুতগতিতে এগিয়ে আসছে, তাতে এবারের বর্ষায় বাঁধ ভেঙে যাবে। বাঁধ ভেঙে গেলে ২৫০’র বেশি পরিবারের বসতবাড়ি জলের তলায় চলে যাবে।
বর্ষার আগেই সেচদপ্তরকে নিয়ে দিনহাটা ১ ব্লকের একাধিক জায়গা পরিদর্শন করেন প্রশাসনিক কর্তারা। সেই সময় হাজির ছিলেন পঞ্চায়েতের সদস্যরাও। বর্ষায় নদীর জল বাড়ছে। যার ফলে বন্যা পরিস্থিতির আশঙ্কা করছেন স্থানীয়রা। নদীর জলের তোড়ে কূল ভাঙছে। দড়িবস এলাকায় নদী বাঁধ ভেঙে যাওয়ার আশঙ্কায় রয়েছেন স্থানীয়রা। মদনাকুড়াতে অসংরক্ষিত এলাকায় ভাঙন বেড়েছে। নদীর জল বৃদ্ধির গতিতে চিন্তিত বাসিন্দারা। দিনহাটা-১ বিডিও গঙ্গা ছেত্রী বলেন, সিঙিমারিতে সেচদপ্তরকে অস্থায়ী ব্যবস্থা করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। যাতে বাসিন্দাদের কোনও সমস্যা না হয়।