গৃহে শুভকর্মের আয়োজনে ব্যস্ততা। বন্ধুসঙ্গ ও সাহিত্যচর্চায় মানসিক প্রফুল্লতা। উপার্জন বাড়বে। ... বিশদ
হাসপাতাল সূত্রে জানা গিয়েছে, হাসপাতালে একটি করে গভীর ও অগভীর নলকূপ রয়েছে। রোগীর পরিজনরা ওই নলকূপের জল ব্যবহার করতেন। কিন্তু এখন সে দুটি খারাপ হয়ে রয়েছে।
হাসপাতালের অ্যাসিস্ট্যান্ট সুপার রঞ্জিত বিশ্বস বলেন, তিনদিন আগেও টিউবওয়েল ঠিক ছিল। ব্যবহার করতে করতে বিকল হয়েছে। শীঘ্রই মেরামত করা হবে।
এক রোগীর আত্মীয় দীপক বর্মন বলেন, এখানে জল না পেয়ে আমরা কিনে খাচ্ছি। দু’তিনজন একসঙ্গে থাকলে কয়েক লিটার জল শেষ হয়ে যাচ্ছে। এত বড় একটি হাসপাতাল, অথচ জলের ব্যবস্থা নেই।
সোনাপুরের বাসিন্দা মহম্মদ সেমিরুদ্দিনের কথায়, আমার আত্মীয় ভর্তি আছে। জলের ব্যবস্থা না থাকায় কিনে খেতে হচ্ছে। গভীর রাতে দোকান বন্ধ থাকলে জলের সমস্যা হয়। সরকার বিনা পয়সায় চিকিৎসার ব্যবস্থা করলেও এখানে জল কিনে খেতে হচ্ছে। টাকা দিয়ে শৌচালয় ব্যবহার করতে হয়। রোগীর জামা কাপড় ধুতে টাকা দিতে হচ্ছে। প্রশাসন এই বিষয়ে ব্যবস্থা নিলে অনেক গরিব মানুষের সুবিধা হবে।
বাসিন্দারা বলছেন, মহকুমা হাসপাতালে প্রতিদিন চোপড়া, ইসলামপুর, গোয়ালপোখর, চাকুলিয়া ও ডালখোলা এলাকার বহু প্রসূতি রেফার হয়ে এখানে আসেন। সেই সঙ্গে স্থানীয় প্রসূতিরাও ভর্তি হন। কিন্তু এই বিপুল সংখ্যক রোগীর পরিজনদের জন্য পানীয় জলের সুব্যবস্থা নেই।