আর্থিক উন্নতি ও গৃহসুখ বৃদ্ধি। বস্ত্রাদি ও বিবিধ অলঙ্কারাদি ব্যবসার গতি বৃদ্ধি ও মানসিক তৃপ্তি। ... বিশদ
গত বছরের ১৩ সেপ্টেম্বর দক্ষিণ কাশ্মীরে অনন্তনাগ জেলার কোকেরনাগের জঙ্গলঘেরা গাডোল গ্রামে জঙ্গিদের বিরুদ্ধে যৌথ অভিযানে নেমেছিল নিরাপত্তা বাহিনী। সেই সময় জঙ্গিদের গুলিতে শহিদ হন মনপ্রীত। ওই লড়াইয়ে মনপ্রীত ছাড়াও আত্মাহুতি দিয়েছিলেন মেজর আশিস ধনচক, জম্মু ও কাশ্মীর পুলিসের ডেপুটি সুপার হুমায়ুন ভাট ও সিপাই প্রদীপ সিং। হুমায়নের সন্তানের বয়স আগামী মাসেই এক বছর হবে। নাতির প্রথম জন্মদিনে ছেলে থাকবে না। একথা ভাবতেই চোখে জল হুমায়ুনের বাবার। ফোনে সেকথা জানাতে গিয়ে জম্মু ও কাশ্মীর পুলিসের অবসরপ্রাপ্ত ইনসপেক্টর জেনারেল গুলাম হাসানের গলা বুজে আসে। তাঁর এখনও কানে ভাসে ছেলের শেষ কথা। টেলিফোনে বাবাকে ডিএসপি হুমায়ুন বলেছিলেন, আমার পেটে গুলি লেগেছে। ভয় করো না। ১৩ সেকেন্ডের এই ফোনে আঁধার নেমে এসেছিল গুলামের চোখে। নাতি আশারকে হামাগুড়ি দিতে দেখে ছেলের কথা মনে পড়ে তাঁর। শোকের মধ্যেও দেশের জন্য ছেলের সাহসিকতা ও আত্মত্যাগের জন্য গর্ব অনুভব করেন গুলাম। হুমায়ুনের স্ত্রী ফতিমা এখন কাশ্মীর বিশ্ববিদ্যালয়ে কাজ করেন।