আর্থিক উন্নতি ও গৃহসুখ বৃদ্ধি। বস্ত্রাদি ও বিবিধ অলঙ্কারাদি ব্যবসার গতি বৃদ্ধি ও মানসিক তৃপ্তি। ... বিশদ
১৯৮৫ সালের ২৩ জুন। মন্ট্রিয়াল থেকে নয়াদিল্লি পাড়ি দিয়েছিল‘কনিষ্ক’ বিমান। কিন্তু লন্ডনের হিথরো বিমানবন্দরে অবতরণের ৪৫ মিনিট আগে মাঝ আকাশে জোরালো বিস্ফোরণে টুকরো টুকরো হয়ে যায় ফ্লাইট ১৮২। মৃত্যু হয়েছিল বিমানকর্মী ও যাত্রী সহ ৩২৯ জনের। পাঞ্জাবের স্বর্ণমন্দিরে অপারেশন ব্লুস্টারের বদলা নিতে এভাবে বিমানটিতে বিস্ফোরণ ঘটিয়েছিল খালিস্তানিরা। মৃতদের মধ্যে অধিকাংশ কানাডার ভারতীয় বংশোদ্ভূত যাত্রী।
আজ সেই ভয়াবহ দুর্ঘটনার ৩৯তম বর্ষপূর্তি। কানাডার বিভিন্ন প্রান্তে ওই ঘটনায় নিহতদের শ্রদ্ধা জানানো হচ্ছে। প্রায় চার দশক পরেও মর্মান্তিক হামলার ক্ষত একটুও সারেনি। শুক্রবার এবিষয় বিবৃতি দেন রয়্যাল কানাডিয়ান মাউন্টেড পুলিসের সহকারী কমিশনার ডেভিড টেবৌল। তিনি বলেন, ‘এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান হামলার এই তদন্ত কানডার ইতিহাসে সবথেকে দীর্ঘ এবং জটিল। দেশের ইতিহাসে স্থানীয় জঙ্গি হামলার এমন তদন্ত কখনও করা হয়নি। তদন্তের প্রক্রিয়া আজও জারি রয়েছে।’ নিহতদের শ্রদ্ধা জানাতে ভ্যাঙ্কুভার এবং টরন্টোয় স্মরণসভার আয়োজন করেছে ভারতীয় কনস্যুলেট। এছাড়াও ওটাওয়া, মন্ট্রিয়ালেও সেই ব্যবস্থা থাকছে।