আর্থিক উন্নতি ও গৃহসুখ বৃদ্ধি। বস্ত্রাদি ও বিবিধ অলঙ্কারাদি ব্যবসার গতি বৃদ্ধি ও মানসিক তৃপ্তি। ... বিশদ
ইউনিসেফের পরিসংখ্যান থেকে স্পষ্ট, সারা বিশ্বের প্রতি চারজন শিশুর মধ্যে ১ জনই (২৭ শতাংশ) খাদ্য ও পুষ্টির চরম অভাবে ভুগছে। তারা উপযুক্ত পুষ্টিকর খাবার পাচ্ছে না। ৯২টি দেশে সমীক্ষার ভিত্তিতে ইউনিসেফের এই ‘চাইল্ড ফুড পভার্টি’ রিপোর্ট। এই রিপোর্ট অনুসারে, বেলারুশে উপযুক্ত খাদ্য বঞ্চিত শিশুর হার ১ শতাংশ। সেখানে সোমালিয়ায় এই হার ৬৩ শতাংশ। ভারতে ৪০ শতাংশ। রিপোর্ট অনুসারে, ভারতের ওই শিশুদের পরিস্থিতি গুরুতর পর্যায়েই পড়েছে।
রিপোর্টে সতর্ক করে বলা হয়েছে, গুরুতর শিশু খাদ্য সমস্যা অপুষ্টি ডেকে আনছে। আর যে সব দেশে ‘স্টান্টিং’য়ের সমস্যা রয়েছে, সেখানে খাদ্য সঙ্কটের আওতায় থাকা শিশুর সংখ্যা তিন গুণ বেশি। মূলত অপুষ্টির কারণে শিশুদের বয়স অনুযায়ী উচ্চতা না বাড়লে সেই সমস্যাকে ‘স্টান্টিং’ বলে। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রকের সমীক্ষায় পাঁচ বছরের কম শিশুদের ৩৫.৫ শতাংশের স্টান্টিংয়ের কথা জানানো হয়েছিল।