আর্থিক উন্নতি ও গৃহসুখ বৃদ্ধি। বস্ত্রাদি ও বিবিধ অলঙ্কারাদি ব্যবসার গতি বৃদ্ধি ও মানসিক তৃপ্তি। ... বিশদ
মঙ্গলবার মধ্যপ্রদেশের ধার জেলার একটি সরকারি স্কুলে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্থানীয় বিজেপি সাংসদ সাবিত্রী। ‘স্কুল চল অভিযান’ কর্মসূচির অধীনে আয়োজন করা হয়েছিল অনুষ্ঠান। সেখানেই সাদা বোর্ডে ‘বেটি বাঁচাও বেটি পড়াও’ লিখতে গিয়ে হোঁচট খেলেন তিনি। ভুল বানান ব্যবহার করে লিখলেন অন্য স্লোগান। প্রসঙ্গত, নারী ক্ষমতায়নের লক্ষ্যে ২০১৫ এই প্রকল্প শুরু করেছিল মোদি সরকার।
ঘটনার ভাইরাল ভিডিও নিয়ে মোদি সরকারকে একহাত নিয়েছে কংগ্রেস। হাত শিবিরের প্রবীণ নেতা কে কে মিশ্রর তোপ, ‘সাংবিধানিক পদ এবং গুরুত্বপূর্ণ দপ্তরের দায়িত্বে থাকা ব্যক্তিরা নিজেদের মাতৃভাষায় স্বচ্ছন্দ নন। তাহলে মন্ত্রক কীভাবে চালাবেন? এটা দেশের গণতন্ত্রের দুর্ভাগ্য।’ কং নেতার দাবি, সংবিধান সংশোধনের মাধ্যমে নির্বাচনের প্রার্থীদের ন্যূনতম শিক্ষাগত যোগ্যতা বেঁধে দেওয়া উচিত। তিনি আরও বলেন, ‘একদিকে দাবি করা হচ্ছে, দেশের নাগরিক সাক্ষর। অন্যদিকে দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তিদের মধ্যেই সাক্ষরতার অভাব দেখা যাচ্ছে। তাহলে আসল সত্যিটা কী? এটা কোনও নির্দিষ্ট ব্যক্তির সমস্যা নয়। পরিকাঠামোগত ত্রুটি।’ কং নেতার এই মন্তব্যের পাল্টা জবাব দিয়েছে গেরুয়া শিবির। ধারের বিজেপি সভাপতি মনোজ সোমানি বলেন, ‘সাবিত্রীজির আবেগ সম্পূর্ণরূপে খাঁটি। কিন্তু কংগ্রেসের তা নয়। এক আদিবাসী মহিলাকে অসম্মান করা হয়েছে। আদিবাসীরা এই অপমান মেনে নেবেন না।’