আর্থিক উন্নতি ও গৃহসুখ বৃদ্ধি। বস্ত্রাদি ও বিবিধ অলঙ্কারাদি ব্যবসার গতি বৃদ্ধি ও মানসিক তৃপ্তি। ... বিশদ
তিনি আরও জানান, কর্মচারীদের চুক্তিতে কত ঘণ্টা কাজ করতে হবে তার উল্লেখ থাকে না। কর্মীকে যে কোনও সময় ডাকা হতে পারে, তাঁদের সেই সময়ে অতি অবশ্যই উপস্থিত হতে হবে। এখানেই শেষ নয়, পরিচারক-পরিচারিকাদের পাসপোর্টও নিজেদের জিম্মায় রেখে দেন পরিবারের সদস্যরা। ফলে কাজ ছেড়ে যাওয়ার সুযোগও থাকে না। এমনকী হিন্দুজাদের অনুমতি ছাড়া বাড়ি থেকে বেরনোরও নিয়ম নেই কর্মচারীদের।
এই ঘটনায় হিন্দুজা পরিবারের চার সদস্য—৭৮ বছর বয়সি প্রকাশ হিন্দুজা, তাঁর স্ত্রী কমল, তাঁদের ছেলে অজয় ও তাঁর স্ত্রী নম্রতার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের হয়েছে। সোমবার আদালতে সাক্ষ্য দেন অজয়। তিনি জানান, কর্মী ও তাঁদের নিয়োগের বিষয়টি দেখভাল করে হিন্দুজা গোষ্ঠীর ভারতীয় শাখা। এবিষয়ে তাঁর কিছু জানা নেই। অসুস্থতার দোহাই দিয়ে আদালতে হাজির হননি প্রকাশ ও কমল।