মাঝেমধ্যে মানসিক উদ্বেগের জন্য শিক্ষায় অমনোযোগী হয়ে পড়বে। গবেষণায় আগ্রহ বাড়বে। কর্মপ্রার্থীদের নানা সুযোগ আসবে। ... বিশদ
কিছুদিন আগে রাজ্যের পরিবহণ দপ্তর দেখেছিল, কলকাতায় প্রায় ১৫৩টি স্কুলের ৮৩৭টি বাসের কারও সিএফ নেই, কারও রোড ট্যাক্স নেই, কারও আবার ইনসিওরেন্স করা নেই। তাদের ২৯ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সময় দেওয়া হয়েছিল। জানা গিয়েছে, বাসগুলি সিএফের কাজ মোটামুটি শেষ করে ফেলেছে। রোড ট্যাক্স এবং ইনসিওরেন্সও করাচ্ছে। প্রসঙ্গত, গাড়ির সিএফ সরাসরি সুরক্ষার সঙ্গে সম্পর্কিত। এটা ঠিক থাকার অর্থ, গাড়ির ‘স্বাস্থ্য’ ভালো। দুর্ঘটনার সম্ভাবনাও কম। আবার রোড ট্যাক্স এবং ইনসিওরেন্স যথাসময়ে জমা করা না থাকলে, কোনও দুর্ঘটনার পর ক্ষতিপূরণও পাওয়া যায় না। তবে, রাজ্যের ২৬টি স্কুলকে যে ব্যক্তিগত গাড়িতে পড়ুয়াদের না আনা নিয়ে বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়েছিল, শিক্ষাদপ্তর তা প্রত্যাহার করে নিয়েছে বলে এদিন ফের জানান শিক্ষামন্ত্রী। তিনি বলেন, পরিবেশ সুস্থ রাখার দায় তো শুধু ২৬টি স্কুলের নয়। রাজ্যে এক লক্ষ স্কুল রয়েছে। আমি আধিকারিকদের বলেছি, কোনও নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়ে তা অর্ডার আকারে প্রকাশের আগে মন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনা করে নিতে হবে।