মাঝেমধ্যে মানসিক উদ্বেগের জন্য শিক্ষায় অমনোযোগী হয়ে পড়বে। গবেষণায় আগ্রহ বাড়বে। কর্মপ্রার্থীদের নানা সুযোগ আসবে। ... বিশদ
সোমেনবাবু এদিন বলেন, বিজেপির সুবিধা করে দিতেই মমতা এখন ধর্মনিরপেক্ষতার নামে এক ধরনের মধ্যপন্থী অবস্থান নিয়েছেন। মুখে এক রকম কথা বলছেন। আর অন্য পথে চলছেন। আসলে ওঁর রাজনীতির ডিএনএ’তে বিশ্বাসঘাতকতা রয়েছে। কংগ্রেসের পেটে ছুরি মেরে উনি তৃণমূল তৈরি করেছিলেন। তারপরই বিজেপি’র সঙ্গে জোট বেঁধে একাধিকবার লোকসভা ও বিধানসভা নির্বাচনে লড়েছেন। বিজেপি’র মন্ত্রিসভায় ঘটা করে যোগ দিয়েছেন দু’দফায়। মাঝে একবার কংগ্রেসের সঙ্গে সমঝোতা করেও ফের গেরুয়া শিবিরে ভিড়েছেন ক্ষমতার লোভে। এমনকী, গুজরাত দাঙ্গার পরও নরেন্দ্র মোদিকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন ফুলের তোড়া পাঠিয়ে। কংগ্রেস-সিপিএমকে সাম্প্রদায়িকতার পাঠ দেওয়ার আগে ওঁকে ওঁর রাজনীতির এই ইতিহাস স্মরণ করিয়ে দিতে চাই। বাংলার মানুষ এখন সব দেখছে। মোদির সঙ্গে একাকী কেন রাজভবনে বৈঠক করলেন, তাও তারা বুঝতে পারছে।
প্রদেশ সভাপতি বলেন, মমতা যাই বলুন না কেন, আমরা বামেদের সঙ্গে জোট করেই আসন্ন পুরভোটে লড়ব। বিজেপি ও তৃণমূলের বিরুদ্ধে ধর্মনিরপেক্ষ ও গণতান্ত্রিক সব শক্তিকে আমরা একত্রিত করার প্রয়াস চালাচ্ছি। পুরভোটের জন্য জেলাওয়াড়ি দুই শিবিরের স্থানীয় নেতৃত্বের মধ্যে আলোচনা ইতিমধ্যেই শুরু হয়েছে। শীঘ্রই উভয়ের মধ্যে আসন সমঝোতার প্রক্রিয়া শেষ হয়ে যাবে।