আর্থিক উন্নতি ও গৃহসুখ বৃদ্ধি। বস্ত্রাদি ও বিবিধ অলঙ্কারাদি ব্যবসার গতি বৃদ্ধি ও মানসিক তৃপ্তি। ... বিশদ
সংশ্লিষ্ট ১০৬ নম্বর স্থানীয় কাউন্সিলার অরিজিৎ দাস ঠাকুর বলেন, ‘গত বছর পুরসভার মাসিক অধিবেশনে বিষয়টি তোলার পর কর্তৃপক্ষ পদক্ষেপ করে। জমি হস্তান্তরের কাগজপত্র ইতিমধ্যেই পুরসভা স্বাস্থ্যভবনে পাঠিয়েছে। কিন্তু খোঁজ নিয়ে জেনেছি, সেগুলি বর্তমানে রাজ্যের মুখ্যসচিবের কাছে রয়েছে। তাঁর অনুমোদন পেলে স্বাস্থ্যদপ্তর জমিটি পুরসভাকে হস্তান্তরের এনওসি দেবে।’ মেয়র ফিরহাদ হাকিম জানিয়েছেন, জমি হস্তান্তর সংক্রান্ত সমস্যা যাতে দ্রুত মিটে যায়, তার জন্য তিনি নিজে উদ্যোগী হবেন। প্রসঙ্গত, বাইপাস সংলগ্ন ১০৬ নম্বর ওয়ার্ডের মহেন্দ্র মণ্ডল রোড, ইস্টার্ন পার্ক, গীতাঞ্জলি পার্ক, পি এম সরণি সহ একাধিক এলাকায় পানীয় জলের সমস্যা রয়েছে। স্থানীয় বাসিন্দা অশোক ঘোষের কথায়, ‘জল পাওয়া যায় না, সেটা বলব না। তবে তা পর্যাপ্ত নয়। গরমের সময় খুব ভুগতে হয়েছে। তাছাড়া, এলাকায় পরিস্রুত পানীয় জল অনেক জায়গায় মেলে না। বেশিরভাগটাই গভীর নলকূপের জল।’ এই অবস্থায় তাঁরা চাইছেন, যত দ্রুত সম্ভব জমি হস্তান্তর প্রক্রিয়া মিটে গিয়ে চালু হোক পুরসভার বুস্টার পাম্পিং স্টেশন। তাহলে এতদিনের ভোগান্তির একটা স্থায়ী সমাধান হবে।