সৃজনশীল কর্মে উন্নতি ও প্রশংসালাভ। অপ্রয়োজনীয় ব্যয় যোগ। আধ্যাত্মিক ভাবের বৃদ্ধি ও আত্মিক তৃপ্তি। ... বিশদ
এসকেপ ভেলোসিটি টেস্ট হবে ১ এবং ৮ অক্টোবর। আর বিগ ব্যাং এজ টেস্ট রয়েছে ২২ এবং ২৯ অক্টোবর। দু’টি পরীক্ষাই একদিনের। দু’টি তারিখের মধ্যে যে কোনও একদিন পরীক্ষায় বসা যাবে। পঞ্চম শ্রেণি থেকে একাদশ শ্রেণির যে কোনও ছাত্রছাত্রী এই পরীক্ষায় বসার যোগ্য। ফিটজির তরফে ম্যানেজিং পার্টনার তথা সেন্টার হেড দেবদীপ বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, ‘রাজস্থানের কোটায় এ বছর এখনও পর্যন্ত ২৬ জন পড়ুয়ার আত্মহত্যার ঘটনা সামনে এসেছে। অত্যধিক চাপের মুখে ফেলে দেওয়ার ফলেই এমন ঘটে। কলকাতায় তো বটেই, ফিটজির কোনও সেন্টারেই এমন ঘটনার কথা শোনা যাবে না। ছেলেমেয়েরা যাতে ভালোবেসে পড়াশোনা করে, তা নিশ্চিত করাই ফিটজির উদ্দেশ্য।’
তিনি আরও জানান, দু’টি পরীক্ষাতেই সমস্ত পাঠ্য বিষয়ের পাশাপাশি ইন্টেলিজেন্ট কোশেন্ট (আইকিউ) এবং ইমোশনাল কোশেন্টের (ইকিউ) মূল্যায়ন হবে। তার ভিত্তিতে নির্ধারিত হবে সংশ্লিষ্ট পড়ুয়ার সাকসেস কোশেন্ট (এসকিউ) বা সফল হওয়ার সম্ভাবনা। কোনও পড়ুয়া বিজ্ঞানের চেয়ে কলা বিভাগের বিষয়গুলিতে ভালো হতেই পারে। তাকে যাতে কোনও চাপের মুখে বিজ্ঞান না নিতে হয়, সেটাই নিশ্চিত করা হবে। এসকেপ ভেলোসিটি টেস্ট একটি পেপারের এবং তিন ঘণ্টার পরীক্ষা। আর বিগ ব্যাং এজ টেস্ট ছ’ঘণ্টায় দু’টি পেপারের পরীক্ষা। এখানে ক্রিটিক্যাল থিঙ্কিং বা বিশ্লেষণাত্মক চিন্তাভাবনা করার ক্ষমতাও যাচাই করা হবে, যা পেশাগত সাফল্য নির্ধারনের জন্য জরুরি। স্কুলভিত্তিক বা ব্যক্তিগতভাবে এই পরীক্ষায় বসার আবেদন করা যাবে। এর জন্য www.admissiontestfitjee.com ওয়েবসাইটে গিয়ে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। প্রসঙ্গত, এর পাশাপাশি ফিটজির বিভিন্ন কোর্সে যোগ দিতে এবং স্কলারশিপের দরজা খুলে দিতেও সাহায্য করবে পরীক্ষাগুলি।