সম্পত্তি সংক্রান্ত আইনি প্রচেষ্টায় সাফল্যের সম্ভাবনা। ন্যায্য অর্থ সঠিক সময়ে নাও পেতে পারেন। অর্থপ্রাপ্তির যোগ ... বিশদ
কাউন্সিল কর্তাদের বক্তব্য, গত এপ্রিল থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত কাটিং ও পালিশ করা হীরে রপ্তানি হয়েছে প্রায় ৮১ হাজার ৭৭৪ কোটি টাকার। তা ২০২৩ সালের এপ্রিল থেকে ডিসেম্বরের তুলনায় ১৭ শতাংশ কম। ডলারের নিরিখে বাজার মার খেয়েছে ১৮.২৫ শতাংশ। গয়নার সার্বিক রপ্তানি মার খেয়েছে টাকার নিরিখে ৯.৬৮ শতাংশ। শেষ ডিসেম্বর পর্যন্ত রপ্তানি হয়েছে প্রায় ১ লক্ষ ৭৪ হাজার ৬১৩ কোটি টাকার গয়না। কাউন্সিলের চেয়ারম্যান বিপুল শাহ বলেন, আমাদের ধারণা, রপ্তানির খারাপ সময়কে পিছনে ফেলে এসেছি আমরা। ট্রাম্পের হাত ধরে আসা সরকার এদেশের হীরের রপ্তানি বাড়াতে সাহায্য করবে। আমাদের আশা, ২০২৫-২৬ অর্থবর্ষে আমরা ১০ থেকে ১৫ শতাংশ রপ্তানি বৃদ্ধি দেখতে পাব।
হুগলির সিঙ্গুরের গয়না শিল্পকে আন্তর্জাতিক স্তরে নিয়ে যাওয়ার উদ্যোগ নিয়েছে জেম অ্যান্ড জুয়েলারি এক্সপোর্ট প্রমোশন কাউন্সিল, জানিয়েছেন এখানকার কর্তারা। সিঙ্গুর এবং সংলগ্ন এলাকায় প্রায় ১ লক্ষ মানুষ কস্টিউম জুয়েলারি বা ‘ইমিটেশন’ গয়না তৈরির সঙ্গে যুক্ত। এঁদের মধ্যে অন্তত ২০ শতাংশ মহিলা কর্মী রয়েছেন। জেম অ্যান্ড জুয়েলারি এক্সপোর্ট প্রমোশন কাউন্সিলের পূর্ব ভারতের প্রধান কর্তা পঙ্কজ পারেখ বলেন, আমাদের মূল কাজ রপ্তানিতে সুবিধা করে দেওয়া। সিঙ্গুরের অবস্থানগত সুবিধা যেমন আছে, তেমনই এখানে সুলভে কাঁচামাল পাওয়া যায়। হাওড়ার ডোমজুড় এবং হুগলির সিঙ্গুরে দেশের বৃহত্তম কস্টিউম জুয়েলারি তৈরি হয়। এখানকার অনেকেই রপ্তানির বাজার সম্পর্কে সচেতন। কিন্তু সেখানে অসংগঠিতভাবে ব্যবসা চলায় তাঁদের অনেকেই সুষ্ঠুভাবে রপ্তানি করতে পারছেন না। আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি, এই এলাকায় রপ্তানি বাড়াতে সর্বস্তরে সহায়তা দেওয়া হবে।