সম্পত্তি সংক্রান্ত আইনি প্রচেষ্টায় সাফল্যের সম্ভাবনা। ন্যায্য অর্থ সঠিক সময়ে নাও পেতে পারেন। অর্থপ্রাপ্তির যোগ ... বিশদ
জানা গিয়েছে, ন্যূনতম ৪৫ দিনের সফর হলে স্ত্রী বা পরিবারের অন্য সদস্যরা সর্বাধিক দুই সপ্তাহ থাকতে পারবেন। সফরের মেয়াদ এর চেয়ে কম হলে বড়জোর এক সপ্তাহ। তবে সফরের মেয়াদ যদি দেড়মাসের বেশি হয়, তাহলেও অবশ্য থাকার মেয়াদ দু’সপ্তাহেই সীমাবদ্ধ। এর বেশি কিছুতেই থাকতে পারবেন না স্ত্রী এবং সন্তানরা। পরিষ্কার, খেলার সময় অন্যদিকে মন যায়, এমন কোনও কিছুর অনুমতি দিতে চাইছে না বোর্ড।
অস্ট্রেলিয়া সফরে এক সিনিয়র কোচিং স্টাফের ব্যক্তিগত ম্যানেজার টিমবাসে উঠেছিলেন। তা নিয়ে দলের অন্দরমহলে হইচই হয়েছে। এক্ষেত্রেও কড়া হচ্ছে বোর্ড। বোর্ডের দুর্নীতি-দমন শাখা এই ঘটনায় তীব্র আপত্তি জানিয়েছে। ঠিক হয়েছে, কোচ বা ক্রিকেটারের ম্যানেজাররা উঠতে পারবেন না টিমবাসে। তবে সফর চলাকালীন ক্রিকেটারদেরও টিমবাসেই উঠতে হবে। অন্য কোনও পরিবহন ব্যবহার করতে পারবেন না তাঁরা। সাধারণত এটা মেনেই চলা হয় সফরে। তবে মাঝে মাঝে ব্যতিক্রমও ঘটে। কখনও ক্রিকেটার বা সাপোর্ট স্টাফ নিজেদের সুবিধামতো অন্যভাবে যাতায়াত করেন। কিন্তু ভবিষ্যতে তা আর করা যাবে না।
অস্ট্রেলিয়া সফরে এক ক্রিকেটারের স্ত্রীর সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট নিয়েও চর্চা হয়েছে। নিজস্ব ইউটিউব চ্যানেলে দলের ট্র্যাভেলের কিছু মুহূর্তের ভিডিও দেন তিনি। সেই ফুটেজ নিয়ে রীতিমতো অসন্তুষ্ট বোর্ড। এমন করার ব্যাপারেও জারি হতে চলেছে নিষেধাজ্ঞা। খেলোয়াড়দের মালপত্রের ওজনও বেঁধে দেওয়া হবে। ১৫০ কেজির বেশি লাগেজ হলে অতিরিক্ত ব্যয়ভার বহন করতে হবে খেলোয়াড়দেরই। অধিনায়ক রোহিত শর্মা, কোচ গৌতম গম্ভীর ও নির্বাচকমণ্ডলীর চেয়ারম্যান অজিত আগরকরের উপস্থিতিতে বোর্ডের রিভিউ কমিটিতে এই সমস্ত বিষয়েই হয়েছে আলোচনা। বার্তা পরিষ্কার, ফোকাস যেন থাকে বাইশ গজেই।