সম্পত্তি সংক্রান্ত আইনি প্রচেষ্টায় সাফল্যের সম্ভাবনা। ন্যায্য অর্থ সঠিক সময়ে নাও পেতে পারেন। অর্থপ্রাপ্তির যোগ ... বিশদ
ওপেনিংয়ে রোহিতের সঙ্গে হিসেবে যশস্বীকে দেখতে চাইছেন গাভাসকর। সম্প্রচারকারী চ্যানেলে কিংবদন্তি ওপেনার বলেছেন, ‘ও বাঁহাতি হওয়ায় সুবিধা হবে শুরুতে। ডান হাতি ও বাঁহাতি জুটির বিরুদ্ধে লাইন-লেংথ ঠিক রাখতে গিয়ে ঝামেলায় পড়বে বোলাররা। একই কারণে মিডল অর্ডারে পন্থের থাকাও জরুরি।’ উল্লেখ্য, এখনও একদিনের ফরম্যাটে অভিষেক হয়নি যশস্বীর। তবে তিনি খেললে প্রথম এগারোয় জায়গা হবে না শুভমান গিলের।
পন্থের সঙ্গে মিডল অর্ডারে শ্রেয়স এবং রাহুলকে দেখতে চান সানি। তাঁর কথায়, ‘ওডিআই বিশ্বকাপে দুর্দান্ত খেলেছিল রাহুল। ওই আসরে শ্রেয়সও ছন্দে ছিল। তাই ওর প্রতি আস্থা রাখা দরকার। আমার মতে, চারে নামুক শ্রেয়স, পাঁচে রাহুল। ছয়ে অবশ্যই পন্থ। স্কোয়াডে রাখতে হবে স্যামসনকেও। শতরান করার পর কাউকে বাদ দেওয়া যায় নাকি?’
ইরফানের পছন্দ অনুসারে স্পিনের দায়িত্বে রয়েছেন জাদেজা ও কুলদীপ। নতুন বলে আক্রমণ শুরুর জন্য তাঁর ভরসা বুমরাহ ও সামি। পাঠানের যুক্তি, ‘এই দলের যা ভারসাম্য তাতে জাদেজা নামবে আট নম্বরে। বুমরাহ খেলতে পারলে সামির সঙ্গে ওই থাকবে এগারোয়। তখন সিরাজের জায়গা হবে বেঞ্চে। আশা করব, বুমরাহর চোট চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে বাধা হয়ে দাঁড়াবে না। হার্দিকের ব্যাকআপ অলরাউন্ডার হিসেবে স্কোয়াডে থাকুক নীতীশ রেড্ডি। কঠিন অস্ট্রেলিয়া সফরে ভালো পারফরম্যান্স করেছে ও।’