শেয়ার মেয়াদি সঞ্চয়সহ একাধিক ক্ষেত্র থেকে অর্থাগম যোগ। ব্যবসায় কেনাবেচা বাড়বে। ... বিশদ
মেঘলা কন্ডিশনের কথা মাথায় রেখে তিন সিমার দলে রেখেছিলেন ভারত অধিনায়ক রোহিত শর্মা। ফলে ঘরের মাঠেও প্রথম এগারোয় জায়গা হয়নি স্পিনার কুলদীপ যাদবের। চেন্নাই টেস্টের দলই অপরিবর্তিত রাখা হয়। বাংলাদেশ অবশ্য তিন স্পিনারে দল সাজায়। পিচের বাড়তি ঘাস টস জিতে ফিল্ডিং নিতে প্রভাবিত করে রোহিতকে। ২০১৫ সালের পর এই প্রথম ঘরের মাঠে টস জিতে ফিল্ডিংয়ের ব্যতিক্রমী সিদ্ধান্ত নেয় টিম ইন্ডিয়া।
টস হেরে ব্যাট করতে নেমে পদ্মাপাড়ের দলের প্রথম উইকেট পড়ে ২৬ রানে। আকাশ দীপের বলে গালিতে খোঁচা দেন জাকির হোসেন। দুরন্ত ক্ষিপ্রতায় তা তালুবন্দি করেন যশস্বী জয়সওয়াল। কিছুক্ষণের মধ্যেই ফেরেন শাদমান ইসলাম। এবারও আঘাত হানেন আকাশ দীপ। তাঁর বলে এলবিডব্লু হন শাদমান। সিরিজের উভয় টেস্টেই নতুন বলে নজর কাড়লেন বাংলার পেসার আকাশ। তৃতীয় উইকেটে মূল্যবান ৫১ রান যোগ করেন বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত ও মোমিনুল। বিশেষ করে আক্রমণাত্মক ছিলেন নাজমুল। লাঞ্চের পর তাঁকে ফেরান অশ্বিন। এরপর মোমিনুল ও মুশফিকুর কোনও রকমে আটকে রাখেন পতন। যশপ্রীত বুমরাহ, মহম্মদ সিরাজের বলে রীতিমতো নাস্তানাবুদ হলেও উইকেট দেননি তাঁরা। কিছুক্ষণের মধ্যেই নামে বৃষ্টি। খেলা আর শুরু হয়নি। বিকেল তিনটে নাগাদ এদিনের মতো খেলা বন্ধের সিদ্ধান্ত নেন আম্পায়াররা।
স্কোরবোর্ড: বাংলাদেশ (১ম ইনিংস)- জাকির ক যশস্বী বো আকাশ ০, শাদমান এলবিডব্লু বো আকাশ ২৪, মোমিনুল ব্যাটিং ৪০, নাজমুল এলবিডব্লু বো অশ্বিন ৩১, মুশফিকুর ব্যাটিং ৬, অতিরিক্ত ৬। মোট ৩৫ ওভারে ৩ উইকেটে ১০৭। উইকেট পতন: ১-২৬, ২-২৯, ৩-৮০। বোলিং: বুমরাহ ৯-৪-১৯-০, সিরাজ ৭-০-২৭-০, অশ্বিন ৯-০-২২-১, আকাশ ১০-৪-৩৪-২।