শেয়ার মেয়াদি সঞ্চয়সহ একাধিক ক্ষেত্র থেকে অর্থাগম যোগ। ব্যবসায় কেনাবেচা বাড়বে। ... বিশদ
এদিন তৃতীয় গোলের পরেই ‘গো ব্যাক কুয়াদ্রাত’ গর্জন শুরু গ্যালারিতে। সময় গড়ানোর সঙ্গে যা আরও তীব্রতর হল। ফিটনেস নেই। মোটিভেশনের অভাব। কোটার ফিটনেস ট্রেনার নিয়ে ইস্ট বেঙ্গলের সর্বনাশ করে ছেড়েছেন। এই ব্যর্থতার দায় কুয়াদ্রাতকেই নিতে হবে। সমর্থকদের একাংশ বলছেন, প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মাস্টারকে প্রফেসর বানালে এমনটাই হয়। এদিন কোচের সাফাই, ‘দিমিত্রিয়স, সাউলদের পাইনি। দল খারাপ খেলেছে। সমর্থকরা গো ব্যাক বলতেই পারেন। এটা তাঁদের আবেগ।’
খাতায়-কলমে গতবারের চেয়ে অনেক শক্তিশালী ইস্ট বেঙ্গল। অভাব টিম স্পিরিটের। জর্ডনের স্টপার হিজাজি এখন খেলা ভুলেছেন। নন্দকুমার কলকাতা লিগে খেলা দলে জায়গা পাবেন না। তা সত্ত্বেও ডেভিডের ঠাঁই হয় রিজার্ভ বেঞ্চে! তাই কোচের ভুলভুলাইয়ায় পড়ে বোধনের আগেই বিসর্জনের আবহ লাল-হলুদে।