শেয়ার মেয়াদি সঞ্চয়সহ একাধিক ক্ষেত্র থেকে অর্থাগম যোগ। ব্যবসায় কেনাবেচা বাড়বে। ... বিশদ
শুক্রবার সকালে ওয়ার্ম-আপের সময় চোট পেয়ে ছিটকে যান গোয়ার ফর্মে থাকা স্ট্রাইকার আর্মান্দো সাদিকু। কিন্তু সুযোগের সদ্ব্যবহারে ব্যর্থ ইস্ট বেঙ্গল। ৪-৪-২ ফর্মেশনে দল সাজিয়ে ছিলেন লাল-হলুদ কোচ। রাইট উইং ব্যাক শৌভিক। অনভ্যস্ত ডিফেন্সিভ ব্লকার হেক্টর ইউস্তে। মাঝমাঠ গোছানোর আগেই আঘাত হানে গোয়া। বাঁ দিক থেকে উঠে মাইনাস করেছিলেন ব্রাইসন। দেবজিৎ বল চাপড়ে ফেললেন সামনে। গোলকিপার ম্যানুয়ালে তা ক্ষমার অযোগ্য ভুল। ফিরতি বলে জাল কাঁপালেন বোরহা (১-০)। ২০ মিনিটে হিজাজির সৌজন্যে দ্বিতীয় গোল তাঁর (২-০)। প্রাক্তন ফুটবলার অতনু ভট্টাচার্য ম্যাচ দেখে বলছিলেন, ‘দেবজিতের এমন ভুল মানা যায় না। হিজাজি কেন তখনই বল ক্লিয়ার করল না?’ যা ভুল করলেন তাতে আর জার্সি পাওয়াই উচিত না জর্ডনের ডিফেন্ডারের। আর ক্লেটন তো অচল আধুলি। তবে ইস্ট বেঙ্গল ব্যবধান কমায় ২৯ মিনিটে। বক্সের মধ্যে তালালকে ফাউল করেন নিম দোরজি। পেনাল্টি থেকে লক্ষ্যভেদ তালালের (২-১)। আক্রমণের ধার বাড়াতে দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতেই জিকসন ও নন্দকুমারকে তুলে সায়ন এবং ডেভিডকে মাঠে নামান কুয়াদ্রাত। উল্টে ৭১ মিনিটে ফের গোল হজম করে হোম টিম। ইস্ট বেঙ্গলের দুই ডিফেন্ডারকে কাটিয়ে লক্ষ্যভেদে হ্যাটট্রিক বোরহার (৩-১)। ৮৫ মিনিটে ব্যবধান কমান পরিবর্ত হিসেবে মাঠে নামা ডেভিড (৩-২)। এর আগে দ্বিতীয় হলুদ কার্ড দেখে মাঠ ছাড়েন ম্যাকহাগ। কিন্তু সুযোগ কাজে লাগানোর মতো ফুটবলার কোথায় ইস্ট বেঙ্গলে?
ইস্ট বেঙ্গল: দেবজিত্, শৌভিক (জেসিন), আনোয়ার, হিজাজি, জোথানপুইয়া (আমন), হেক্টর, জিকসন (সায়ন), তালাল, নন্দ (ডেভিড), ক্লেটন ও মহেশ (বিষ্ণু)।
ইস্ট বেঙ্গল-২ : গোয়া-৩
(মাধি-পেনাল্টি, ডেভিড) (বোরহা-হ্যাটট্রিক)