সম্পত্তি সংক্রান্ত আইনি প্রচেষ্টায় সাফল্যের সম্ভাবনা। ন্যায্য অর্থ সঠিক সময়ে নাও পেতে পারেন। অর্থপ্রাপ্তির যোগ ... বিশদ
শুনেছি,২০২২ সালে লোন ডিল নিয়ে নতুন নিয়ম চালু করেছে ফিফা। সেখানে পরিষ্কার বলা রয়েছে, এক বছরের বেশি কোনও ফুটবলারের সঙ্গে লোন ডিল করা যাবে না। ২০২৫ এর মধ্যে তা কার্যকরী করতে হবে সব দেশকে। আর এখানেই আসল টুইস্ট। দু’বছর আগেই ফিফা লোন ডিলের নিয়ম চালু করতে নির্দেশ দিয়েছে। অথচ আনোয়ারের ক্ষেত্রে দীর্ঘমেয়াদী চুক্তি হয়েছে ২০২৩ সালে। সেই চুক্তি আবার ২০২৭ পর্যন্ত অনুমোদিত। এতেই প্রমাণিত ফেডারেশনের সিস্টেম একেবারেই ফোঁপরা। এক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট খেলোয়াড় কিংবা প্রতিষ্ঠানকে জানানো হয়েছিল কিনা তা নিয়েও সন্দেহ। শুনেছি, আনোয়ার পার্মানেন্ট ডিল করার জন্য বারবার একটি ক্লাবকে অনুরোধ করে। কিন্তু অদৃশ্য কারণে সেই চুক্তি হয়নি। নিজের ভবিষ্যৎ সুনিশ্চিত করতে পার্মানেন্ট ডিল করতে চেয়ে আনোয়ার কোনও অপরাধ করেনি। ওর জায়গায় থাকলে আমিও একই পদক্ষেপ নিতাম। অথচ ফেডারেশন আনোয়ারকেই দোষী সাব্যস্ত করল। সর্বভারতীয় ফুটবল সংস্থাকে অনুরোধ, প্রহসন বন্ধ হোক। খেলার মাঠে রাজনীতি না করে খেলোয়াড়দের দিকে তাকান। সোশ্যাল সাইটে তীব্র সমালোচনার মুখে ফেডারেশন সভাপতি। উনি নির্দিষ্ট একটি ক্লাবের প্রতি পক্ষপাতিত্ব করছেন, তেমন অভিযোগও উঠছে। ক্রোট কোচ ইগর স্টিমাচও ওঁর ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন। সর্বভারতীয় ফুটবল সংস্থার সভাপতির ইমেজ এত ঠুনকো নয়। চেয়ারের মর্যাদা রাখা উচিত ওঁর। প্রাক্তন জাতীয় ফুটবলার হিসাবে ফেডারেশনের সভাপতিকে বলতে চাই, দেশের ফুটবলকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য যা প্রয়োজন সেটাই করুন। তবে খেলোয়াড়দের কোনো ক্ষতি করবেন না। ফুটবলারের পা থেকে বল কেড়ে নেওয়া মোটেও কাম্য নয়।