আর্থিক উন্নতি ও গৃহসুখ বৃদ্ধি। বস্ত্রাদি ও বিবিধ অলঙ্কারাদি ব্যবসার গতি বৃদ্ধি ও মানসিক তৃপ্তি। ... বিশদ
টি-২০ বিশ্বকাপের ধারাভাষ্য দেওয়ার জন্য ওয়েস্ট ইন্ডিজে এসেছেন নিউজিল্যান্ডের এই প্রাক্তন কিপার-ব্যাটার। গ্রুপ পর্বেই কেন উইলিয়ামসনদের বিদায়ে মন খারাপ তাঁর। তবে পন্থকে নিয়ে উচ্ছ্বসিত। সংবাদ সংস্থাকে তিনি বলেছেন, ‘দুর্ঘটনার পর দারুণভাবে ফিরেছে পন্থ। দুর্দান্ত ফর্মেও রয়েছে। ও ডায়নামিক ক্রিকেটার। প্রচণ্ড আগ্রাসী। বিপক্ষের কাছে ও বিপজ্জনক। উল্টোদিকে রোহিত শর্মা বা বিরাট কোহলি, যেই ব্যাট করুক, পন্থ ক্রিজে থাকা মানেই স্বস্তি। সাদা বলের ক্রিকেটে দলের সেরা ব্যাটসম্যানকে বেশি বল খেলার সুযোগ করে দিতে হয়। পন্থকে সেই সুযোগ করে দেওয়া হয়েছে। এতে ওর অবদানের গুরুত্বও বাড়ছে।’
পন্থ সম্পর্কে স্মিথ আরও বলেন, ‘ও ক্রিজে গিয়ে প্রথম বলটাই মাঠের বাইরে আছড়ে ফেলতে পারে। রকমারি শট হাতে রয়েছে ওর। ফলে বোলারের ছন্দ নষ্ট করতে জুড়ি নেই। ও লোকেশ রাহুলের মতো দুর্দান্ত ক্রিকেটারকে ছিটকে দিয়ে দলে এসেছে। রাহুল কিন্তু বিশ্বমানের ক্রিকেটার। এতেই বোঝায় পন্থের গুরুত্ব।’ ২৬ বছর বয়সির সঙ্গে অবশ্য গিলক্রিস্টের তুলনা মানতে পারছেন না স্মিথ। ৬৭ বছর বয়সির যুক্তি, ‘আরও একটু খেলুক। তাড়াহুড়োর তো কিছু নেই। হ্যাঁ, গিলক্রিস্টের সঙ্গে ওর মিল রয়েছে। আরও কয়েক বছর এভাবেই চালিয়ে গেলে লোকে তখন এমনিতেই গিলির সঙ্গে ওর তুলনা করবে।’