বদমেজাজ ও কঠিন ব্যবহারে ঘরে-বাইরে অশান্তি ও শত্রুতা। পেট ও বুকের সংক্রমণে দেহসুখের অভাব। কর্মে ... বিশদ
তবে রান তাড়া করতে নেমে শুরুতেই ধাক্কা খায় পাকিস্তান। ওপেনার মহম্মদ রিজওয়ানকে (৮) ফেরান মুজিব। দলের প্রাথমিক ধাক্কা সামলে নেন বাবর আজম ও ফখর জামান। ৬৩ রান যোগ করেন এই জুটি। ১২তম ওভারে ফখরকে (৩০) আউট করে আফগানিস্তানকে ম্যাচে ফেরান নবি। মহম্মদ হাফিজও এদিন (১০) চূড়ান্ত ব্যর্থ। ১৭তম ওভারে রশিদ খানের বলে বাবর (৫১) আউট হতেই ম্যাচ নাটকীয় মোড় নেয়। পরের ওভারে শোয়েব মালিক (১৯) ডাগ-আউটে ফিরলে পাকিস্তানের চাপ আরও বেড়ে যায়। শেষ দু’ওভারে জয়ের জন্য দরকার ছিল ২৪ রান। ১৯তম ওভারে দুরন্ত চারটি ছক্কা হাঁকিয়ে পাকিস্তানকে জেতালেন আসিফ আলি (৭ বলে ২৫ রান)। এদিকে, টস জিতে ব্যাটিংয়ে নামা আফগানিস্তান পাওয়ার প্লে’তেই চার উইকেট খুইয়ে চাপে পড়ে গিয়েছিল। যদিও প্রাথমিক ধাকা সামলে আফগানিস্তানকে ভদ্রস্থ জায়গায় পৌঁছে দেন মহম্মদ নবি (৩৫) এবং গুলবাদিন নায়েব (অপরাজিত ৩৫)।