বদমেজাজ ও কঠিন ব্যবহারে ঘরে-বাইরে অশান্তি ও শত্রুতা। পেট ও বুকের সংক্রমণে দেহসুখের অভাব। কর্মে ... বিশদ
লখনউ ও আমেদাবাদের নতুন দুই ফ্র্যাঞ্চাইজি প্রথমেই নিতে পারবে তিনজন ক্রিকেটার। যার মধ্যে বিদেশির সংখ্যা মাত্র একজন। তবে, এই ক্রিকেটারদের বেছে নেওয়ার ক্ষেত্রে ধোঁয়াশা রয়ে গিয়েছে। আট ফ্র্যাঞ্চাইজির ছেড়ে দেওয়া ক্রিকেটারদের মধ্যে থেকে এই তিনজনকে নেওয়া হবে কিনা তা স্পষ্ট নয়। নিলামে থাকা সমস্ত ক্রিকেটারের মধ্যে থেকেও এই তিনজনকে নেওয়া হতে পারে। তবে ২০১৮ সালের নিলামের মতো এবার কোনও ‘রাইট-টু-ম্যাচ’ কার্ড থাকছে না।
নিলাম কবে হবে তা অবশ্য এখনও ঘোষিত হয়নি। তবে যা আভাস, তাতে ধোনি ও জাদেজাকে নিশ্চিত ধরে রাখবে চেন্নাই সুপার কিংস। ঋতুরাজ গায়কোয়াড়কেও রাখার সম্ভাবনা রয়েছে। মুম্বই ইন্ডিয়ান্স সূত্রে খবর, রোহিত, বুমরাহ, পোলার্ড থাকছেন। এছাড়া থাকতে পারেন সূর্যকুমার ও ঈশান কিষানের মধ্যেও কোনও একজন। তবে রাখা হচ্ছে না হার্দিককে। কলকাতা নাইট রাইডার্স রাখবে শুভমান গিলকে। অধিনায়ক মরগ্যানকে রাখা নিয়ে অনিশ্চয়তা রয়েছে। কোহলি অবশ্য থাকছেন রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুতে। ওয়ার্নার আবার নিজেই নিলামে ওঠার কথা ইতিমধ্যে ঘোষণা করে দিয়েছেন। রাহুলের পঞ্জাব কিংসে থাকা নিয়েও রয়েছে সংশয়। নবাগত কোনও ফ্র্যাঞ্চাইজির অধিনায়ক হওয়ার লক্ষ্যে দিল্লি ক্যাপিটালস ছাড়তে পারেন শ্রেয়স আয়ার। কারণ, ঋষভ পন্থকেই অধিনায়ক রাখতে চায় দিল্লি।