মাঝেমধ্যে মানসিক উদ্বেগের জন্য শিক্ষায় অমনোযোগী হয়ে পড়বে। গবেষণায় আগ্রহ বাড়বে। কর্মপ্রার্থীদের নানা সুযোগ আসবে। ... বিশদ
ফেডারেশনের শৃঙ্খলারক্ষা কমিটির চেয়ারম্যান ঊষানাথ ব্যানার্জি জানিয়ে দিয়েছেন,‘নতুন মরশুমে মোহন বাগান যদি এটিকে’র সঙ্গে সংযুক্তিকরণ করে তবে ওই ক্লাবটিও নিষেধাজ্ঞার আওতায় থাকবে।’ ফেডারেশনের কড়া অবস্থানের কথা জানতে পেরে মোহন বাগান অর্থ সচিব দেবাশিস দত্ত সাফ জানিয়ে দিয়েছেন, ‘আমরা ১৫ দিনের মধ্যে সব বকেয়া মিটিয়ে দেব। তবে আমাদের শুধু শুধু তিন লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। এআইএফএফ আই লিগের ক্লাবগুলিকে ঠিকমতো বকেয়া মিটিয়ে দেয় না। আমরা প্লেয়ার স্ট্যাটাস কমিটিকে তিনবার চিঠি দিয়ে জানিয়ে দিয়েছিলাম, আমাদের প্রাপ্য অর্থ থেকে ওই চার ফুটবলার এবং খালিদ জামিলকে বকেয়া মিটিয়ে দিন। আমরা আর্থিক সমস্যার মধ্যে রয়েছি। আমাদের আর্জি প্লেয়ার স্ট্যাটাস কমিটি মানলে এই জটিলতার সৃষ্টি হতো না। খালিদ জামিলকে তো ইতিমধ্যেই ৮ লাখ ২০ হাজারের মধ্যে ৪ লাখ টাকা দিয়ে দেওয়া হয়েছে। খালিদ এটা জানিয়েছেন ফেডারেশনকে। আমাদের জরিমানা না করে আই লিগ কমিটির উচিত বকেয়া মিটিয়ে দেওয়া।’
উল্লেখ্য, আগামী এক মাসের মধ্যে মোহন বাগানের রাজু গায়কোয়াড়কে দিতে হবে ১১ লাখ, ডারেন ক্যালডেইরাকে দিতে হবে ৮ লাখ ৭০ হাজার। অভিষেক আম্বেকর বকেয়া হিসেবে পাবেন ৭ লাখ ৬০ হাজার টাকা। রিকার্ডো কার্ডোজো ৫ লাখ ৬০ হাজার। খালিদকে দিতে হবে ৪ লাখ ২০ হাজার টাকা। প্রশ্ন হল, গোয়ার গোলরক্ষক রিকার্ডো কার্ডোজোর এই মুহূর্তে কোনও ক্লাব নেই। এমন একটি খেলোয়াড়কে এত অর্থ দিয়ে কেন নেওয়া হল? দু’ বছর আগে রাজু গায়কোয়াড় যখন মোহন বাগানে আসেন তখন তিনি ফিট ছিলেন না। তাঁকে ১১ লাখ টাকা দিয়ে আর্থিক সমস্যায় থাকা মোহন বাগান কেন নিয়েছিল তা এখনও রহস্য!