শরীর-স্বাস্থ্যের প্রতি নজর দেওয়া প্রয়োজন। কর্মক্ষেত্রে উন্নতির সম্ভাবনা। গুপ্তশত্রুতার মোকাবিলায় সতর্কতা প্রয়োজন। উচ্চশিক্ষায় বিলম্বিত সাফল্য।প্রতিকার: ... বিশদ
এদিন জয়ের পর মহমেডান শিবিরের একাংশ দাবি তুলেছিল, তারা লিগের শেষ ম্যাচ খেলবে সেদিনই, যেদিন আইএফএ লিগের বাকি ম্যাচগুলির আয়োজন করবে। কিন্তু দীপেন্দু বলছেন, ‘আমরা বৃহস্পতিবারই ইস্ট বেঙ্গলের বিরুদ্ধে খেলব। যাতে জয়ের রেশ ধরে রাখা যায়। আইএফএ সচিবের সঙ্গে এই ব্যাপারে আলোচনা করে নিয়েছি। ম্যাচটি সল্টলেক স্টেডিয়ামেই খেলব।’
লিগে ঘরের মাঠে সোমবারই শেষ ম্যাচ খেলল মহমেডান স্পোর্টিং। এই প্রসঙ্গে দীপেন্দু বলছিলেন, ‘মোহন বাগান ম্যাচ ছাড়া আমরা সব ম্যাচ নিজেদের মাঠে খেলেছি। মাত্র একটি ম্যাচ হেরেছি। ফলে বিশ্বাস ছিল, ঘরের মাঠে সমর্থকদের সামনে খেললে ম্যাচটি আমরা জিতবই। সেই ছোটবেলা থেকে দেখছি, মহমেডান সমর্থকদের জোশই আলাদা!রবিবার প্লেয়ারদের ইনসেনটিভ দিয়েছি।’ ১৯৮১ সালের পর আবার কলকাতা লিগ জয়ের স্বপ্ন দেখছে মহমেডান স্পোর্টিং। পিয়ারলেসের বিরুদ্ধে জয়ের টার্নিং পয়েন্ট কোনটা? তিন প্রধানে সফল বাঙালি স্ট্রাইকার বলছিলেন, ‘জিতেনের পেনাল্টি মিসই ম্যাচের টার্নিং পয়েন্ট। আর আমাদের উইং হাফ চাংটের কথা বলতেই হয়। এই মুহূর্তে ও বাংলার সেরা উইং হাফ।’
পিয়ারলেস কোচ জহর দাস অবশ্য আশা হারাচ্ছেন না। পরিষ্কার বললেন, ‘আমাদের দু’টি ম্যাচ বাকি রয়েছে। চ্যাম্পিয়ন হওয়ার যথেষ্ট সুযোগ রয়েছে।’ জিতেনকে কেন পেনাল্টি মারতে দিলেন? অভিজ্ঞ কোচ বলছেন, ‘ওটা স্পট ডিসিশন নিতে হয়েছে। তবে আমরা পেনাল্টির জন্য তৈরি করেছিলাম মিডফিল্ডার এডমন্ডকে। যাই হোক, পেনাল্টি মিস তো ফুটবলেরই অঙ্গ।’