উচ্চশিক্ষা ও বৃত্তিমূলক শিক্ষায় দিনটি শুভ। কর্মস্থলে বড় কোনও পরিবর্তন নেই। আর্থিক দিক অপেক্ষাকৃত শুভ। ... বিশদ
পুলিস ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, বিকেল ৩টে নাগাদ পুরুলিয়া-রাঁচি ৩২নম্বর জাতীয় সড়কে দুর্ঘটনটি ঘটে। ওই গাড়িটি প্রথমে একজন পথচারীকে ছুঁয়ে বেরিয়ে গিয়ে একটি টোটোয় ধাক্কা মারে। তারপর সোজা কয়েকটি দোকান ভেঙে একটি মুরগির দোকানে ঢুকে যায়। সেইসময় দোকানে প্রায় চার-পাঁচজন খদ্দের ছিলেন। দোকানের মালিক গোবর্ধন গড়াই সহ মোট চারজন গুরুতর জখম হন। এই ঘটনায় এলাকায় ব্যাপক উত্তেজনা ছড়ায়। ততক্ষণে গাড়ি থেকে নেমে চম্পট দেয় চালক। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসে টামনা থানার পুলিস। জখমদের উদ্ধার করে পুরুলিয়ার দেবেন মাহাত সদর হাসপাতালের নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানেই একজনকে মৃত বলে ঘোষণা করে চিকিৎসক। ঘটনায় প্রত্যক্ষদর্শী স্বপন মাহাত বলেন, আমি রাস্তার বাঁ দিক দিয়েই আসছিলাম। গাড়িটি পুরুলিয়ার দিক থেকে বেপরোয়া গতিতে আসছিল। গাড়িটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে উল্টোদিকে এসে প্রথমে আমাকে ধাক্কা মারে। বরাতজোরে বেঁচে গিয়েছি। পুলিস জানিয়েছে, এরপরই গাড়িটি পালাতে গিয়ে একটি টোটোয় ধাক্কা মেরে দোকানে ঢুকে যায়। দুর্ঘটনার পরই বিক্ষোভ দেখান স্থানীয় বাসিন্দারা। স্থানীয় বাসিন্দা ব্রহ্মা মাহাত বলেন, এলাকায় যান চলাচল নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। কেউ মদ্যপ অবস্থায় গাড়ি চালাচ্ছে কিনা সেব্যাপারেও পুলিস ধরপাকড় করে না। পুলিসকে অনুরোধ করব এনিয়ে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য।