উচ্চশিক্ষা ও বৃত্তিমূলক শিক্ষায় দিনটি শুভ। কর্মস্থলে বড় কোনও পরিবর্তন নেই। আর্থিক দিক অপেক্ষাকৃত শুভ। ... বিশদ
পুলিস ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, কেতুগ্রাম-২ ব্লকের বিল্বেশ্বর অঞ্চলের রসুই গ্রামে আত্মীয়ের বাড়িতে শ্রাদ্ধানুষ্ঠান থাকায় সেখানে যান পরিবারের লোকজন। মা মাম্পি বাড়িতেই ছিলেন। কিন্তু শিশুকন্যাটি জেঠতুতো দাদার সঙ্গে খেলছিল। বল কুড়াতে গিয়েই আচমকা সে পুকুরে পড়ে যায়। ওই বালক সঙ্গে সঙ্গে সবাইকে ডেকে আনে। তড়িঘড়ি পরিবারের লোকজন পুকুরে নেমে তল্লাশি চালায়। কিন্তু তাঁরা প্রথমে পাননি। এরপর বিকেলে সাড়ে ৪টে নাগাদ শিশুকন্যার মৃতদেহ ভেসে ওঠে। তাকে প্রথমে কেতুগ্রাম ব্লক প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে নিয়ে যাওয়া হয়। পরে কাটোয়া মহকুমা হাসপাতালে নিয়ে আসে। শিশুর বাবা গোবিন্দ দাস পেশায় কৃষক। সামান্য জমিতে চাষাবাদ করেই সংসার চালান। চার বছর আগে তাঁর বিয়ে হয়েছে। একমাত্র মেয়েকে হারিয়ে বাকরুদ্ধ হয়ে পড়েছেন মা মাম্পি। বাবা কান্নায় ভেঙে পড়েন। এদিন হাসপাতালে দাঁড়িয়ে শিউলির জেঠু মহাদেব দাস বলেন, খুব ছটফটে ছিল শিউলি। কীভাবে যে পুকুরে পড়ে গেল বুঝতে পারছি না। আমার ছেলেটাই ওকে দেখেছে। ওর মুখেই শুনলাম বল কুড়াতে গিয়ে এমন ঘটনা ঘটেছে।