শেয়ার মেয়াদি সঞ্চয়সহ একাধিক ক্ষেত্র থেকে অর্থাগম যোগ। ব্যবসায় কেনাবেচা বাড়বে। ... বিশদ
গলসি-১ এর বিডিও জয়প্রকাশ মণ্ডল বলেন, সমস্যার কথা শুনে এজেন্সিকে বলা হয়েছিল। বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে দেখছি।
গলসি-১ ব্লকের বিভিন্ন এলাকায় বেশকিছু হাইমাস্ট বাতিস্তম্ভ প্রায় ছ’মাস ধরে বিকল হয়ে পড়ে আছে। কিন্তু সেগুলি সারানোর কোনও উদ্যোগ নেই। ফলে রাত হলেই ওই সমস্ত জায়গা অন্ধকারে ঢেকে যাচ্ছে। যেমন উচ্চগ্রাম পঞ্চায়েতের গলিগ্রামের হরিনামতলায় চারমাথা মোড়ে হাইমাস্ট বাতিস্তম্ভ রয়েছে। অলোক মাঝি এখানকার বিধায়ক থাকাকালীন তাঁর তহবিলের টাকায় সেটি বসানো হয়েছিল। স্থানীয় বাসিন্দা মিন্টুগোপাল রায় বলেন, ছ’মাস ধরে ওই বাতিস্তম্ভের ছ’টির মধ্যে পাঁচটি হ্যালোজেন বাতি জ্বলছে না। ফলে রাস্তার অন্ধকার কাটছে না। অথচ ওই জায়গার গুরুত্ব বিবেচনা করেই হাইমাস্টটি বসানো হয়েছিল। অপর এক স্থানীয় বাসিন্দা ধনঞ্জয় রায় জানান, যে ঠিকাদার কাজ করেছে, আমরা তাকে জানিয়েছি। ব্লক প্রশাসনকেও জানানো হয়েছে। কিন্তু কোনও লাভ হয়নি।
শুধু গলিগ্রামে নয়, উচ্চগ্রাম, কুতরুকীতেও একই পরিস্থিতি। হাইমাস্ট বাতিস্তম্ভে আলো না জ্বলায় রাতে যতক্ষণ দোকানপাট খোলা থাকে, ততক্ষণই আলো থাকে। কিন্তু তারপর রাস্তা অন্ধকার হয়ে পড়ে। সামনেই দুর্গাপূজা। অনেকেরই কেনাকাটা সেরে ফিরতে ফিরতে রাত হয়ে যায়। সেজন্য পুজোর আগে এসমস্ত হাইমাস্ট বাতিস্তম্ভ ঠিক করার দাবি উঠেছে। তাহলে পুজোর সময় মানুষের সমস্যা হবে না। এলাকার বাসিন্দা সন্দীপ ভট্টাচার্য বলেন, হাইমাস্ট বাতিস্তম্ভ সারানোর জন্য পঞ্চায়েতে লিখিতভাবে জানিয়েছি।উচ্চগ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান কনিজবতুল শেখ বলেন, পুরো অঞ্চলে পাঁচ-ছ’টি বাতি খারাপ হয়ে আছে। আমরা জেলা পরিষদকে জানিয়েছি। খুব তাড়াতাড়ি যাতে সেগুলি সারাই করা হয়-তার চেষ্টা করছি।