সম্পত্তি সংক্রান্ত আইনি প্রচেষ্টায় সাফল্যের সম্ভাবনা। ন্যায্য অর্থ সঠিক সময়ে নাও পেতে পারেন। অর্থপ্রাপ্তির যোগ ... বিশদ
নিজস্ব প্রতিনিধি, সিউড়ি: প্লাবিত এলাকায় কোনও মানুষের যাতে অসুবিধা না হয়, তা দেখার জন্য সিউড়ির বিধায়ককে ফোন করে নির্দেশ দিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বিধায়ক বিকাশ রায়চৌধুরী সেসময় সিউড়ি-১ ব্লকের বিভিন্ন এলাকায় ত্রাণ নিয়ে ঘুরছিলেন। দুর্গত মানুষকে সাহায্য করছিলেন। তখনই মুখ্যমন্ত্রী তাঁকে ফোন করে সিউড়ি তথা জেলার বন্যা পরিস্থিতির খবর নেন। শাসকদলের নেতৃত্বের দাবি, এই বিপর্যয়ে তাঁরা ছাড়া মানুষের পাশে আর কেউ নেই। বিরোধীরা অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়ায়নি।
মঙ্গলবার সকাল থেকেই সিউড়ি-১ ব্লকের বিভিন্ন প্লাবিত এলাকায় যান বিধায়ক, পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি, তৃণমূলের ব্লক সভাপতি সহ অন্যন্য নেতারা। তাঁরা ত্রিপল, চাল সহ অন্য খাদ্যসামগ্রী নিয়ে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে দাঁড়ান। ভুরকুনায় ভেঙে যাওয়া বক্রেশ্বর সেতু পরিদর্শনের সময় মুখ্যমন্ত্রী বিধায়ককে ফোন করেন। মুখ্যমন্ত্রী তাঁকে বলেন, যাঁদের মাটির বাড়ি আছে, তাঁদের অন্য কোথাও থাকার ব্যবস্থা করতে হবে। প্রশাসনকে সঙ্গে নিয়ে ত্রিপল, ত্রাণ দিতে হবে।
বিধায়ক বলেন, দিদি ফোন করে নির্দেশ দিয়েছেন। সবার পাশে থাকতে বলেছেন। ভেঙে যাওয়া বক্রেশ্বর সেতু সংস্কার করার জন্য জেলাশাসকের কাছে দাবি জানিয়েছি। ভুরকুনা, মল্লিকপুর, গজালপুর, আলুন্দার জুনিদপুর এলাকায় গিয়েছি। সেখানে স্কুলে, ক্লাবে যে অস্থায়ী ক্যাম্প করা হয়েছে, সেখানে মানুষের কোনও অসুবিধা হচ্ছে কি না, খতিয়ে দেখেছি। অনেককে ত্রিপল দিলাম। কেন্দ্রীয় সরকারের বঞ্চনার কারণে আবাস যোজনায় নাম থাকলেও অনেকে পাকা বাড়ি পাননি। তাঁদের পাশে থাকার কথা জানিয়েছি। আমাদের দলের ছেলেরা সব জায়গাতেই সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিচ্ছে। বিরোধীরা তো বন্যা, বিপর্যয়ে ভ্যানিশ হয়ে যায়।
মঙ্গলবার সকাল থেকেই সিউড়ি-১ ব্লকের বিভিন্ন প্লাবিত এলাকায় যান বিধায়ক, পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি, তৃণমূলের ব্লক সভাপতি সহ অন্যন্য নেতারা। তাঁরা ত্রিপল, চাল সহ অন্য খাদ্যসামগ্রী নিয়ে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে দাঁড়ান। ভুরকুনায় ভেঙে যাওয়া বক্রেশ্বর সেতু পরিদর্শনের সময় মুখ্যমন্ত্রী বিধায়ককে ফোন করেন। মুখ্যমন্ত্রী তাঁকে বলেন, যাঁদের মাটির বাড়ি আছে, তাঁদের অন্য কোথাও থাকার ব্যবস্থা করতে হবে। প্রশাসনকে সঙ্গে নিয়ে ত্রিপল, ত্রাণ দিতে হবে।
বিধায়ক বলেন, দিদি ফোন করে নির্দেশ দিয়েছেন। সবার পাশে থাকতে বলেছেন। ভেঙে যাওয়া বক্রেশ্বর সেতু সংস্কার করার জন্য জেলাশাসকের কাছে দাবি জানিয়েছি। ভুরকুনা, মল্লিকপুর, গজালপুর, আলুন্দার জুনিদপুর এলাকায় গিয়েছি। সেখানে স্কুলে, ক্লাবে যে অস্থায়ী ক্যাম্প করা হয়েছে, সেখানে মানুষের কোনও অসুবিধা হচ্ছে কি না, খতিয়ে দেখেছি। অনেককে ত্রিপল দিলাম। কেন্দ্রীয় সরকারের বঞ্চনার কারণে আবাস যোজনায় নাম থাকলেও অনেকে পাকা বাড়ি পাননি। তাঁদের পাশে থাকার কথা জানিয়েছি। আমাদের দলের ছেলেরা সব জায়গাতেই সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিচ্ছে। বিরোধীরা তো বন্যা, বিপর্যয়ে ভ্যানিশ হয়ে যায়।
