আর্থিক উন্নতি ও গৃহসুখ বৃদ্ধি। বস্ত্রাদি ও বিবিধ অলঙ্কারাদি ব্যবসার গতি বৃদ্ধি ও মানসিক তৃপ্তি। ... বিশদ
সমাবর্তন শেষেও বিষণ্ণতার ছায়া সুবিনয়বাবুর চোখেমুখে। তিনি বলেন, ‘সপ্তর্ষি বোনকে নিয়ে পুকুরে গিয়েছিল সাঁতার শেখাতে। একসময় একা সাঁতার কাটতে পুকুরের অনেক দূরে চলে যায়। এরপর কোনওভাবে অক্সিজেনের ঘাটতিতে ডুবে মারা যায়।’ সপ্তর্ষির মা অপর্ণা রায় বলেন, ‘মেয়ে এই ঘটনার পর ট্রমায় চলে গিয়েছিল।’ সপ্তর্ষির কিশোরী বোন জানিয়েছে, ‘দাদা আমাকে ভালো করে সাঁতার শেখানোর জন্য নিয়ে গিয়েছিল পুকুরে। নিজে সাঁতার কেটে পুকুরের অনেকটা দূরে চলে গিয়েছিল। আর ফিরতে পারেনি। সেখানেই হয়ত স্ট্রোক হয়। আর তারপর ও ডুবে গিয়েছিল।’ আইআইএসইআর’এর ডিন (অ্যাকাডেমিক) রঙ্গিত ভট্টাচার্য বলেন, ‘সপ্তর্ষির শুধু ফলপ্রকাশ আর ডিগ্রি নেওয়া বাকি ছিল। তার আগেই অঘটনটি ঘটে যায়। আমরা সব প্রয়োজনীয় অফিশিয়াল কাজকর্ম করে সপ্তর্ষির পরিবারকে জানাই। আমন্ত্রণপত্র পাঠিয়ে জানতে চাওয়া হয়েছিল, ওঁর হয়ে পরিবারের কেউ ডিগ্রি নিতে আসতে পারবেন কি না। তাঁরা তিনজনেই এসেছিলেন দেখে ভালো লাগল।’ এদিন সব মিলিয়ে ২৮৩ ছাত্র-ছাত্রীকে ডিগ্রি দেওয়ার কথা ছিল। তবে উপস্থিত ছিলেন ২২৮ জন। চাকরি এবং নানা কারণে বাকিরা উপস্থিত হতে পারেননি। • নিজস্ব চিত্র